ছবি: সংগৃহীত।
দিল্লির দূষণ দেখে গত সোমবার বন্ধের ডাক দেন নাগরিকেরা। দিল্লির ‘এক জন নাগরিক’ ও ‘সন্তানের মা’ হিসেবে তা সমর্থন করেন প্রিয়ঙ্কা গাঁধী বঢরা। তিনি এ বার জনচেতনা বাড়াতে বৈঠক করলেন দলের দিল্লির নেতাদের ডেকে।
রাহুল গাঁধী সভাপতি থাকতে প্রিয়ঙ্কাকে পূর্ব উত্তরপ্রদেশের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব দেওয়া হয়। পশ্চিম উত্তরপ্রদেশের ভার ছিল জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়ার উপর। সিন্ধিয়া এখন পশ্চিমে সক্রিয় নন। কংগ্রেসে নয়া নির্দেশিকাও জারি হয়নি। গোটা উত্তরপ্রদেশ নিয়ে সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন প্রিয়ঙ্কা। প্রদেশ সভাপতি নিয়োগ থেকে জেলা-ব্লক স্তরের কমিটি ঢেলে সাজাচ্ছেন। বৈঠক করছেন। কিন্তু এ বার দিল্লি নিয়েও প্রিয়ঙ্কা বৈঠক করায় জল্পনা বেড়েছে। সেটির মাত্রা বেড়েছে, কারণ প্রিয়ঙ্কা দিল্লিতে কংগ্রেস সভাপতি সুভাষ চোপড়া ও রাজ্যের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা পি সি চাকোকে যেমন এই বৈঠকে ডেকেছেন, তেমনই সংগঠনের দায়িত্বে থাকা নেতা কে সি বেণুগোপালের পাশাপাশি কোষাধ্যক্ষ আহমেদ পটেলকেও আমন্ত্রণ জানান। সামনে দিল্লিতে ভোট। তার আগে দূষণের মতো সমস্যা নিয়ে কংগ্রেস যাতে মানুষের পাশে দাঁড়ায়, নির্দেশ দিয়েছেন প্রিয়ঙ্কা।