কোথায় স্মৃতি
দেখা নেই স্মৃতি ইরানির। দলিত থেকে কাশ্মীর— সংসদ সরগরম হলেও প্রাক্তন মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রীর দেখা মিলছে না। অথচ রোহিত ভেমুলার আত্মহত্যার পরে দলিত-প্রশ্নেই বিরোধীদের নিশানায় ছিলেন স্মৃতি। সরকারের পক্ষে সওয়ালও করেন। বিজেপির আর এক সাংসদ মীনাক্ষী লেখিরও দেখা মিলছে না। বিজেপি সূত্রের খবর, পোষ্য কুকুরের মৃত্যুতে শোকাহত মীনাক্ষী বাড়ির বাইরে বের হচ্ছেন না।
স্বাধীনতা ৭০
বিজেপির সাংসদরা বাইকে চেপে বের হবেন শোভাযাত্রায় । কাঁধে থাকবে আট ফুট লম্বা জাতীয় পতাকা। ৭০ তম স্বাধীনতা দিবসে জাতীয়তাবাদের বার্তা ছড়িয়ে দিতে দলের সাংসদদের নির্দেশ দিয়েছেন নরেন্দ্র মোদী। এ ছাড়া, প্রজাতন্ত্র দিবসের মতো ১৫ অগস্টেও ইন্ডিয়া গেট ও রাজপথে উৎসব হবে। প্রতিরক্ষা, সংস্কৃতি ও মানব সম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রককে নির্দেশ দিয়েছেন মোদী। এক সপ্তাহ ধরে চলবে উৎসব।
কলকাতা দূর অস্ত্
তৃণমূলের বেঞ্চ খালি করে সাংসদেরা কলকাতা ফেরার বিমান এবং ট্রেন ধরেছেন ২১ জুলাইয়ের অনুষ্ঠানে হাজির থাকতে। লোকসভায় গড় সামলানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে সুগত বসু, দীনেশ ত্রিবেদীকে। রাজ্যসভায় রয়ে গেলেন কে ডি সিংহ, নাদিমুল হক, দেবব্রত বন্দ্যোপাধ্যায়। বৃহস্পতিবার রাজ্যসভায় দলিত নির্যাতন নিয়ে আলোচনা, তাই থাকছেন ডেরেকও।
মায়াবতীকে কুকথা
টাকা দিলেই টিকিট। বিএসপি নেত্রী মায়াবতীর এই চরিত্রকে ‘যৌনকর্মীর চেয়েও ঘৃণ্য’ বলে মন্তব্য করেছিলেন উত্তরপ্রদেশ বিজেপির সহ-সভাপতি দয়াশঙ্কর সিংহ। কুরুচিকর মন্তব্যের প্রতিবাদে রাজ্যসভায় সরব হয় সব দল। দলীয় নেতার জন্য ক্ষমা চাইতে হয় রাজ্যসভার নেতা অরুণ জেটলিকেও। বিকেলে দল থেকে বহিষ্কার করে দেওয়া হয় দয়াশঙ্করকে।