Earthquake

রবি সকালে কেঁপে উঠল জম্মু-কাশ্মীরের ডোডা, কাঁপল অসমও! কম্পনের তীব্রতা ছিল ৪-এর বেশি

জানা গিয়েছে, কম্পনের উৎসস্থল ছিল ভূপৃষ্ঠ থেকে ১৫ কিলোমিটার গভীরে। তবে স্থানীয় প্রশাসন সূত্রে খবর, এই কম্পনের জেরে ক্ষয়ক্ষতি বা প্রাণহানির কোনও খবর পাওয়া যায়নি।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক

কলকাতা শেষ আপডেট: ১৩ অক্টোবর ২০২৪ ১০:১৭
Share:

প্রতীকী ছবি।

রবিবার সকালে কেঁপে উঠল জম্মু-কাশ্মীর। জানা গিয়েছে, কম্পনের উৎসস্থল ছিল ডোডা জেলার গুন্ডো। সকাল ৬টা নাগাদ কম্পন অনুভূত হয় ডোডা এবং তার পার্শ্ববর্তী জেলাগুলিতে। ফলে আতঙ্কিত হয়ে পড়েন মানুষজন। তাঁরা ঘরবাড়ি ছেড়ে রাস্তায় বেরিয়ে আসেন। হুলস্থুল পড়ে যায়।

Advertisement

জানা গিয়েছে, কম্পনের উৎসস্থল ছিল ভূপৃষ্ঠ থেকে ১৫ কিলোমিটার গভীরে। তবে স্থানীয় প্রশাসন সূত্রে খবর, এই কম্পনের জেরে ক্ষয়ক্ষতি বা প্রাণহানির কোনও খবর পাওয়া যায়নি। রিখটার স্কেলে কম্পনমাত্রা ছিল ৪.৩। অন্য দিকে, অসমেও কম্পন অনুভূত হয়েছে। এই রাজ্যে কম্পনের মাত্রা ছিল ৪.৬।

শনিবারই কেঁপে উঠেছিল হিমাচল প্রদেশে। রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ৩। ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজির তথ্য অনুযায়ী, শিমলায় কম্পন অনুভূত হয়। কম্পনের উৎসস্থল ছিল ভূপৃষ্ঠ থেকে ৫ কিলোমিটার গভীরে। এই ঘটনাতেও কোনও হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।

Advertisement

গত অগস্টেই পর পর কয়েকটি ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে জম্মু-কাশ্মীর। মূলত বারামুলা এবং কুপওয়ারাতেই কম্পন অনুভূত হয়েছিল। কম্পনের উৎসস্থল ছিল বারামুলা থেকে ৭৪ কিলোমিটার দূরে ভূপৃষ্ঠ থেকে ৫ কিলোমিটার দূরে। সাত মিনিটের মধ্যে পর পর দু’বার কেঁপে ওঠে ওই দুই জেলা। প্রথম কম্পনের তীব্রতা ছিল ৪.৯। দ্বিতীয় কম্পনের তীব্রতা ছিল ৪.৮।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement