শনিবার দৈনিক সংক্রমণের হার ০.৫৬ শতাংশ। ১৫ হাজার ছাড়িয়েছে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের রিপোর্ট অনুযায়ী শনিবার সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ১৫ হাজার ৭৯। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন এক হাজার ৬৫৬ জন।
আড়াই হাজার টপকাল দেশে দৈনিক কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা। ফাইল চিত্র।
আড়াই হাজার টপকাল দেশে দৈনিক কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের শনিবারের প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ২ হাজার ৫২৭ জন। শুক্রবারের তুলনায় যা সামান্য বেশি। তবে এই নিয়ে টানা চার দিন দু’হাজারের উপরে থাকল দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা।
১৫ এবং ১৬ এপ্রিল দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা হাজারের নীচে থাকলেও ১৭ এপ্রিল থেকে সংক্রমণের ছবিটা বদলাতে শুরু করেছে। তবে মৃত্যুর সংখ্যা শুক্রবারের তুলনায় কমেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিডে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে ৩৩ জনের। তার মধ্যে কেরলে ৩১ জন এবং দিল্লিতে দু’জন।
শনিবার দৈনিক সংক্রমণের হার ০.৫৬ শতাংশ। ১৫ হাজার ছাড়িয়েছে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের রিপোর্ট অনুযায়ী শনিবার সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ১৫ হাজার ৭৯। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন এক হাজার ৬৫৬ জন। দৈনিক সংক্রমণের নিরিখে দেশের মধ্যে শীর্ষ স্থানে পৌঁছে গিয়েছে দিল্লি। রাজধানীতে দৈনিক সংক্রমণ হাজার ছাড়িয়ে গিয়েছে যা চিন্তা বাড়াচ্ছে সরকারের। সংক্রমণের পরিস্থিতির দিকে নজর রেখে ফের রাজধানীতে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। এমনকি মাস্ক না পরলে ৫০০ টাকা জরিমানারও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। অন্য রাজ্যগুলিও পরিস্থিতির দিকে নজর রেখে আগাম সতর্কতামূলক পদক্ষেপ শুরু করেছে।
কয়েক দিন আগেই দিল্লি লাগোয়া উত্তরপ্রদেশে ছ’টি জেলা এবং লখনউয়ে মাস্ক বাধ্যতামূলক করেছে রাজ্য সরকার। পঞ্জাব সরকারও রাজ্যবাসীকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে। চারটি জেলায় সংক্রমণ বাড়ায় হরিয়ানা আগেই মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক ঘোষণা করেছে।