Scam

Uttarakhand Recruitment scam: উত্তরাখণ্ডে সিবিআই নয় কেন, প্রশ্ন তুলল কংগ্রেস

উত্তরাখণ্ডে সম্প্রতি কলেজ শিক্ষক, বনরক্ষী, করণিক, গ্রাম পঞ্চায়েত আধিকারিক, গ্রাম উন্নয়ন আধিকারিকের নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ৩০ অগস্ট ২০২২ ০৮:৩০
Share:

প্রতীকী ছবি।

পশ্চিমবঙ্গ বিরোধী শাসিত রাজ্য বলে সেখানে শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতি হলে সিবিআই চলে যায়। কিন্তু বিজেপি শাসিত উত্তরাখণ্ডে নিয়োগ প্রক্রিয়ায় দুর্নীতি প্রকাশ্যে এলেও সেখানে কেন্দ্রীয় সরকার তথা বিজেপি চোখ বুজে থাকে বলে আজ অভিযোগ করল কংগ্রেস।

Advertisement

উত্তরাখণ্ডে সম্প্রতি কলেজ শিক্ষক, বনরক্ষী, করণিক, গ্রাম পঞ্চায়েত আধিকারিক, গ্রাম উন্নয়ন আধিকারিকের নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। এই ঘটনায় আজ সিবিআই তদন্ত দাবি করেছে কংগ্রেস। দিল্লিতে উত্তরাখণ্ডের ভারপ্রাপ্ত নেতা দেবেন্দ্র যাদব, প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি করণ মাহারা ও পরিষদীয় দলের উপনেতা ভুবন কাপরির দাবি, সমস্ত দফতরে রাজ্যের স্টাফ সিলেকশন কমিশনের মাধ্যমে নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। প্রথমসারির বিজেপি নেতা, তাঁদের ব্যক্তিগত সহায়ক, আরএসএস-এর নেতাদের আত্মীয়রা চাকরি পেয়েছেন।

কাপরি বলেন, ‘‘বিজেপি তো এক রাষ্ট্র, এক আইন, এক সংবিধানের স্লোগান দেয়। অথচ এক দিকে পশ্চিমবঙ্গে শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতি হলে সেখানে বিজেপির সরকার নেই বলে সিবিআই তদন্ত হয়। এখানে সব দফতরে নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগ। বিধানসভাতেও মুখ্যমন্ত্রীর আত্মীয়, তাঁর ওএসডি-র আত্মীয়দের বেআইনি ভাবে নিয়োগ করা হয়েছে। রাজ্যপালের ভাইঝিকে চাকরি দেওয়া হয়েছে। মন্ত্রীদের ওএসডি, তাঁদের স্ত্রীদের চাকরি দেওয়া হয়েছে। কিন্তুএ ক্ষেত্রে সিবিআই তদন্তে হচ্ছে না।’’

Advertisement

কংগ্রেস নেতাদের যুক্তি, চাপের মুখে উত্তরাখণ্ডের সরকার এসটিএফ গঠন করে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে। কিন্তু ছোটখাটো মাছদের জালে তোলা হচ্ছে। কাপরি বলেন, ‘‘এই দুর্নীতির জাল দু’টি রাজ্যে ছড়িয়ে রয়েছে। সেই কারণে আরও বেশি করে সিবিআই তদন্তের প্রয়োজন।’’

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement