CJI Sanjiv Khanna

‘উল্লেখযোগ্য যাত্রা’, বিদায়ী বিচারপতি প্রসঙ্গে প্রধান বিচারপতি

প্রধান বিচারপতি বলেন, বিচারপতি রবিকুমার বিচারবিভাগীয় কাজের চাপ সামলেও প্রতি বছর শবরীমালা মন্দিরে যান। পরিবারের সঙ্গে যান বেড়াতে। কেরলের সৌন্দর্য তাঁর পছন্দ।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ০৫ জানুয়ারি ২০২৫ ০৯:৪১
Share:

সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি সঞ্জীব খন্না। —ফাইল চিত্র।

ছোট্ট গ্রাম থেকে শীর্ষ আদালতের বিচারপতি। বিদায়ী বিচারপতি সি টি রবিকুমারের এই যাত্রা উল্লেখযোগ্য বলে মন্তব্য করলেন প্রধান বিচারপতি সঞ্জীব খন্না।

Advertisement

আজ বিচারপতি রবিকুমারের জন্য সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশন আয়োজিত বিদায় সংবর্ধনায় প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘‘শীর্ষ আদালতের ঐতিহ্য তৈরি হয়েছে সততার স্বর্ণালী সুতোয়। বিচারপতি রবিকুমারের মতো বিচারপতিরা তাঁদের কাজেরমাধ্যমে সেই স্বর্ণালী সুতো তৈরি করেছেন। স্থির আলোকবর্তিকা যেমন জাহাজকে পথ দেখায় তেমনই তিনি জ্ঞানের মাধ্যমে ন্যায়বিচারের পথকে নিয়ন্ত্রণ করেছেন।’’

প্রধান বিচারপতি বলেন, বিচারপতি রবিকুমার বিচারবিভাগীয় কাজের চাপ সামলেও প্রতি বছর শবরীমালা মন্দিরে যান। পরিবারের সঙ্গে যান বেড়াতে। কেরলের সৌন্দর্য তাঁর পছন্দ। তাই বারবার ফি‌রে যান সেখানে। প্রধান বিচারপতির কথায়, ‘‘আমি এখন বিচারপতি রবিকুমারের আত্মবিশ্বাস ও চারিত্রিক উষ্ণতারউৎস বুঝতে পারছি। সে জন্য দায়ী তাঁর শিকড়।’’

Advertisement

প্রধান বিচারপতির মতে, যাঁরা শহরে বড় হয়েছেন তাঁরা বুঝতেই পারবেন না ছোট্ট গ্রাম থেকে শীর্ষ আদালতের বিচারপতি পদ পর্যন্ত বিচারপতি রবিকুমারের যাত্রা কতটা কঠিন। তাঁর কথায়, ‘‘এই যাত্রা আমাদের অনুপ্রেরণা। বিচারপতি রবিকুমারের সঙ্গে আদালতের পরিচয় তাঁর বাবার মাধ্যমে। তিনি বেঞ্চ ক্লার্ক ছিলেন।’’

প্রধান বিচারপতি আজ আরও বলেন, ‘‘তরুণ ল ক্লার্কদের বিচারপতি রবিকুমার বলতেন জন্ম ও মৃত্যুর মধ্যবর্তী সময়ে কিছু অবদান রেখে যাওয়ায় বিশ্বাসী তিনি। সেই নীতি মেনেই তিনি জীবনে চলেছেন। সংস্কার করেছেন তাঁর পেশাগত কাজ ও জীবনের ধারার।’’

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement