(১) রবিরেখার যেখানেই ভগ্ন থাকুক না কেন, কমবেশি কেরিয়ারে ক্ষতি হয়, আর্থিক ক্ষতি হয়ে থাকে, মান সম্মানে হানি হয়ে থাকে, ক্ষেত্র বিশেষে নানা ধরনের খারাপ কাজে জড়িয়ে পড়তে হয়। অনেক সময় জেলও খাটতে হয়।
(২) রবিরেখায় ভগ্ন বা ছেদের কারণে চোখের কোনও ক্রনিক রোগে বার বার কষ্ট পেতে হয়। যেখানে ছেদ থাকে, সেই বয়সে চোখে অস্ত্রোপচারও হতে পারে।
আরও পড়ুন:হাতের প্রধান রেখাগুলি ভগ্ন ও ছেদ থাকলে কী হয় (প্রথম অংশ)
(৩) রবিরেখায় যদি বড় ফাঁক থাকে, তবে বেশি সময় কর্মহীন থাকতে হয়। সেই সময় শেষ হলে আবার কর্ম তৎপরতা হতে হয়। গ্যাপ যদি ছোট থাকে, অল্পকাল বেকার থেকে আবার কর্ম ফিরে পাওয়া যায়। কাজে সাময়িক বরখাস্ত হওয়া থেকে মামলা মোকদ্দমা করে আবার চাকরি ফিরে পাওয়ার ক্ষেত্রে এই জাতীয় ফাঁকের ভূমিকা আছে। চাকরি থেকে ছাঁটাই হয়ে কিছু কাল বসে থেকে নতুন কর্মে যোগদান এই ফাঁকের জন্য হয়ে থাকে।
(৪) রবিরেখায় ছেদ যদি শিরোরেখার উপরে থাকে, তবে নিজের ভুলে ক্ষতি হওয়া বোঝায়। যত বড় ছেদ, তত সময় বসে থাকতে হবে, কারণ সুযোগ হাতছাড়া হয়ে গিয়েছে।
(৫) আর ছেদ যদি হৃদয়রেখার উপর হয়ে থাকে, তবে খারাপ কাজে জড়িয়ে পড়ার জন্য সম্মানহানি, কেরিয়ার লস, চোখের ক্ষতি বোঝায়।