এ ভাবে ঘুমোলে বাড়তে পারে দাম্পত্য জীবনে যৌন সমস্যা

অনেক সময় শোওয়ার ধরন থেকে নানা সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে, যা ভালবাসা ও বিশ্বাসে ঘাটতি নিয়ে আসে। দু’জনের মধ্যে শুরু হয় দাম্পত্য কলহ। জীবন অশান্তিতে ভরে যায়। এমনকি যৌন সমস্যা পর্যন্ত দেখা দিতে পারে।  

Advertisement

শ্রীমতী অপালা

শেষ আপডেট: ২৩ জুলাই ২০১৯ ০০:০৫
Share:

স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ভালবাসা ও বিশ্বাস যত বেশি থাকে, সম্পর্কের গভীরতা তত বেশি হয়। জীবনে সব কিছু ঠিকঠাক চলতে চলতে হঠাৎ করে সমস্যা নেমে আসে। নানা কারণে এই সমস্যার সৃষ্টি হয়। কিন্তু এই সমস্যার সঠিক কারণে অনেক সময় খুঁজে পাওয়া যায় না।

Advertisement

অনেক সময় শোওয়ার ধরন থেকে নানা সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে, যা ভালবাসা ও বিশ্বাসে ঘাটতি নিয়ে আসে। দু’জনের মধ্যে শুরু হয় দাম্পত্য কলহ। জীবন অশান্তিতে ভরে যায়। এমনকি যৌন সমস্যা পর্যন্ত দেখা দিতে পারে। বাস্তুশাস্ত্র অনুযায়ী শোওয়ার সময় কিছু সঠিক নিয়ম পালনের মাধ্যমে জীবন শান্তিপূর্ণ করা যেতে পারে।

আরও পড়ুন:দাম্পত্য কলহ কি ডিভোর্সের রূপ নিতে চলেছে? ডিভোর্স এড়াতে মেনে চলুন সহজ কিছু বাস্তু টিপস

Advertisement

দেখে নিই শোওয়ার সঠিক কিছু নিয়ম—

• ঘরের বিমের নীচে কখনও দম্পতির বিছানা রাখতে নেই। বিম বিচ্ছিন্নতার প্রতীক। তাই বিমের নীচে ঘুমোলে দু’জনের সম্পর্কের মধ্যে দূরত্ব এসে যায়।

• যদি কোনও ভাবে বিমের নীচ থেকে বিছানা সরানো সম্ভব না হয়, তা হলে বিমের নীচে একটি বাঁশি বা উইন্ড চাইম লাগিয়ে রাখতে হবে। এতে বাস্তুদোষ অনেকটা কমে যায়।

• দম্পতির বিছানায় দু’টি আলাদা গদি ব্যবহার করলে তাঁদের মতপার্থক্য যেমন সৃষ্টি হয়, ঠিক তেমনই ধীরে ধীরে যৌন সমস্যাও বাড়তে থাকে।

• নব দম্পতি অর্থাৎ যত দিন পর্যন্ত সন্তান না হচ্ছে তত দিন উত্তর-পশ্চিম বা উত্তর দিকের ঘরে শয়ন করা প্রযোজ্য। এতে দু’জনের মধ্যে প্রেম বাড়ে ও তাড়াতাড়ি সন্তান প্রাপ্তি হয়।

• স্বামী-স্ত্রীকে কখনও একে অপরের দিকে পিঠ করে ঘুমোতে নেই। এতে দু’জনের মধ্যে দূরত্ব সৃষ্টি হয়।

• শোওয়ার ঘরে কখনও ড্রেসিং টেবিল বা কোনও রকম আয়না রাখতে নেই। যাতে ঘুম থেকে ওঠার সময় তাতে নজর না যায়।

• প্রেমের সম্পর্ক দীর্ঘস্থায়ী করতে বিছানার চাদর ২-৩ দিনের মধ্যে বদলে ফেলা উচিত।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement