প্রতীকী চিত্র।
প্রেম এক বার না এক বার জীবনে হয়তো সকলেরই আসে। প্রেমের দিনগুলি হয়তো জীবনের সব থেকে স্মরণীয় মুহূর্ত। প্রেম মানুষকে এক আলাদা বন্ধনে বাঁধে। এই বন্ধন যেন অটুট থাকে, সেই দিকে বিশেষ নজর দিতে হয়। আবার প্রেমে প্রতারিত হয়ে অনেকেই প্রেমকে ঘৃণা করতে শুরু করেন। তাই ভাল ভাবে বিচার-বিবেচনা করে তবেই প্রেমের দিকে পা বাড়ানো উচিত।
বারোটি রাশির মানুষের স্বভাব-ধর্ম ভিন্ন ভিন্ন হয়। বারোটির মধ্যে কয়েকটি রাশির পুরুষ একনিষ্ঠ প্রেমের থেকে বেশি পছন্দ করেন একাধিক নারীর সঙ্গে সম্পর্ক গড়তে। এই সব সম্পর্ক সাধারণত অগভীর এবং স্বল্পায়ু। সোজা কথায় বললে, এঁদের স্বভাব হল ফুলে ফুলে মধু খেয়ে বেড়ানো। তাই ভাল ভাবে যাচাই করে নেওয়া উচিত, কোন কোন রাশির পুরুষের মধ্যে এই স্বভাব বিদ্যমান থাকে।
দেখে নেওয়া যেতে পারে, কোন কোন রাশির পুরুষের মধ্যে এই প্রবণতা বিদ্যমান থাকে।
মিথুন
মিথুন রাশির পুরুষদের খুব বেশি মাত্রায় অন্যকে আকর্ষণের ক্ষমতা থাকে। এঁরা অগভীর প্রেমে অভ্যস্ত হলেও জীবনসঙ্গিনীকে সুখী রাখতে সচেতন থাকেন। তবে এঁরা যে বিশ্বস্ত হন, তাতে কোনও সন্দেহ নেই।
মেষ
ক্ষণস্থায়ী প্রেম করায় এই রাশির জুড়ি মেলা ভার। কী ভাবে মেয়েদের আকর্ষণ করতে হয়, সেই কৌশল এঁরা খুব ভাল ভাবে জানেন। প্রেমের গুরুত্ব এঁদের কাছে খুব একটা থাকে না বললেই চলে।
কন্যা
এই রাশির জাতকদের একটি স্বভাব হল এই— এঁরা প্রেমে পড়লেই তা ক্ষণস্থায়ী হয়। এঁদের স্বভাব বোঝা খুব কঠিন। তবে এই রাশির উপর বিশ্বাস রাখা যায়।
তুলা
তুলা রাশির জাতকরা খুব একেবারেই মুখচোরা হন না। এঁরা যখন তখন যা খুশি বলে ফেলতে পারেন। তাই এঁরা ফুলে ফুলে মধু খাওয়ার ব্যাপারে বেশ অভ্যস্ত।
সিংহ
এই রাশির জাতকরা অন্যদের নিজের কথায় ভোলাতে পারেন। তাই, এঁরা অগভীর প্রেমেও খুব পটু হন। তবে যখন কারও প্রতি এঁরা সিরিয়াস হন, সম্পর্ক টিকিয়ে রাখেন।