মিষ্টি খান বুঝেশুনে। ছবি: সংগৃহীত।
উদ্যাপনের কারণ যাই হোক, মিষ্টিমুখ না করলে আনন্দটাই মাটি। যেকোনও পরীক্ষায় হারজিত থাকেই। নির্বাচনও তাঁর ব্যতিক্রম নয়। আনন্দে মেতেছেন জয়ীপক্ষ। আর এই আনন্দের অন্যতম বহিঃপ্রকাশ হল মিষ্টিমুখ করা। মিষ্টি শরীরের পক্ষে ভাল না হলেও, জয়ের আনন্দে মেতে গিয়ে সেসব আর মনে থাকে না। একটার জায়গায় ২-৩টি মিষ্টি খাওয়া হয়েই যায়। উৎসবে মেতে মিষ্টি খাওয়ায় রাশ টানতে না পারলেও, পরে ৩ পানীয় খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধির ঝুঁকি কমবে।
গ্রিন টি
ওজন ঝরানোর পাশাপাশি গ্রিন টি-র গুণ অনেক। বিশেষ করে মিষ্টির দিক থেকে মন ফেরাতে চুমুক দিতে পারেন গ্রিন টিয়ের কাপে। আবার মিষ্টি খাওয়ার কয়েক কাপ গ্রিন টি খেলে, রক্তে শর্করার মাত্রাও নিয়ন্ত্রণে থাকে।
স্মুদি
মিষ্টি খাওয়ার পর রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যাওয়ার একটা ভয় থাকেই। সেই ভয় কাটাতে চিয়া বীজের স্মুদি হতে পারে অন্যতম ভরসা। চিয়া শুধু ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে তাই নয়, রক্তে শর্করার মাত্রাও বাড়তে দেয় না। তাই মিষ্টি খাওয়ার পর চিয়া স্মুদি শরীরের খেয়াল রাখবে।