— প্রতীকী চিত্র।
রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে গিয়েছে? ভাজা খাবার খাওয়া বন্ধ করতে হবে। পেটের সমস্যা হলে তো কথাই নেই। অনেকেরই ধারণা বেশির ভাগ রোগের মূলে হল ভাজা খাবার। শরীরে যত ধরনের সমস্যা রয়েছে তার অর্ধেকের কারণ হল তেল। এই যুক্তি যে একেবারেই ভুল তা নয়। তবে স্বাস্থ্যের কথা ভেবে যাঁরা গ্রিল্ড, সেঁকা বা বেক্ড খাবার খান, তাঁরাও কি খুব নিরাপদে আছেন? চিকিৎসকেরা বলছেন, ভাজা ছাড়াও এমন অনেক পদ্ধতি রয়েছে যা স্বাস্থ্যকর বলে মনে হলেও আদতে তা নয়।
১) প্যান ফ্রায়েড
ভাজা খাবার খাচ্ছেন না। এদিকে বিকেল হলেই প্যান ফ্রায়েড মোমো খেয়ে ফেলছেন। পুষ্টিবিদেরা বলছেন, এই ধরনের খাবারে অ্যাক্রেলামাইড নামক একটি রাসায়নিক থাকে। যার সঙ্গে ক্যানসার যোগ রয়েছে।
২) গ্রিল্ড খাবার
ভাজা খাবারের তুলনায় গ্রিল্ড খাবারে ক্ষতি আশঙ্কা কম। তবে মাংসজাতীয় খাবার নিয়মিত গ্রিল্ড করে খেলে তা ক্যানসারের আশঙ্কা বাড়িয়ে তুলতে পারে। এ ছাড়া এই ধরনের খাবার ডায়াবিটিস, স্থূলতা বাড়িয়ে দিতে পারে।
৩) পোড়ানো বা সেঁকা খাবার
আগুনে মাংস পুড়িয়ে খাবার চল ছিল প্রস্তর যুগে। এখন যুগ বদলেছে। মুখের স্বাদের সঙ্গে রান্নার পদ্ধতিতেও বদল এসেছে। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে, ব্যাক্টেরিয়া ঘটিত সংক্রমণ বাড়িয়ে তোলার পিছনে পোড়ানো মাছ, মাংসের ভূমিকা রয়েছে। এ ছাড়া দীর্ঘ দিন ধরে এমন খাবার খাওয়ার ফলে ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা উড়িয়ে দেওয়া যায় না।