প্রতীকী ছবি।
অন্য বাদামের চেয়ে কোনও অংশে কম গুণ নেই আখরোটের। আছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড। রয়েছে প্রোটিন, ম্যাগনেশিয়ামের মতো আরও নানা খনিজ পদার্থ। আর রয়েছে রকমারি অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট। অর্থাৎ, আখরোট খেলে শরীরে নানা ধরনের উপাদান যায়।
চিকিৎসকরা বলেন, ক্যানসার থেকে হার্টের অসুখ, সবই নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে আখরোট। মস্তিষ্ক সচল রাখতেও সাহায্য করে। ‘জার্নাল অব নিউট্রিশন’-এ প্রকাশিত এক গবেষণাপত্রে জানানো হয়েছে, নিয়মিত আখরোট খেলে নিয়ন্ত্রণে থাকে রক্তচাপ। তার ফলে হৃদ্যন্ত্র এবং মস্তিষ্ক, দুই-ই যত্নে থাকে।
কিন্তু তার মানেই কি যখন ইচ্ছা মুঠো মুঠো আখরোট খাওয়া যেতে পারে?
তা কিন্তু একেবারেই নয়। কারণ এই বাদামের প্রভাব বিভিন্ন ভাবে পড়তে পারে শরীরের উপর। ফলে যে কোনও বাদাম যেমন খেতে হবে নিয়ন্ত্রিত মাত্রায়, আখরোটও তা-ই।
প্রতীকী ছবি।
কী ক্ষতি হতে পারে অতিরিক্ত আখরোট খেলে?
১) বেশি আখরোট খেলে প্রথমত পেট ফেঁপে যাওয়ার সমস্যা হতে পারে। দেখতে ছোট হলেও খুব অল্পেই পেট ভরিয়ে দিতে পারে আখরোট।
২) নিয়মিত মুঠো মুঠো আখরোট খেলে পেট খারাপ, হজমের গোলমাল হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
৩) ফ্যাটযুক্ত অন্য সব খাবার বন্ধ করে দিলে আলাদা। না হলে বেশি আখরোট খেলে নানা ধরনের তেল যায় শরীরে। তার জেরে খুব দ্রুত ওজন বাড়তে পারে।