— প্রতীকী চিত্র।
পোলাও বা পায়েস রাঁধবেন, তার আগে দেখে নেন হেঁশেলে যথেষ্ট কাজু আছে কি না। অল্প খিদে পেলেও ঘুরতে ফিরতে কাজুবাদাম খেয়ে থাকেন অনেকেই। তবে স্বাস্থ্য সচেতন মানুষেরা অতিরিক্ত মেদের কথা ভেবে কাজুবাদাম খেতে চান না। কিন্তু পুষ্টিবিদেরা বলছেন, পরিমিত পরিমাণে কাজু খাওয়া হার্টের জন্য ভাল। কাজুবাদামে থাকা স্বাস্থ্যকর ফ্যাট রক্তে ভাল কোলেস্টেরলের পরিমাণ বাড়িয়ে তোলে। ১০০ গ্রাম কাজুবাদামে ক্যালোরির পরিমাণ ৫৫৩। তাই শরীরচর্চা করেন যাঁরা, তাঁদের জন্য যথেষ্ট উপাদেয় একটি স্ন্যাক্স হল কাজু। কিন্তু শুধু মুখে ‘আনসল্টেড’ কাজু খেতে ভাল লাগে না অনেকেরই। সে ক্ষেত্রে বিকল্প হতে পারে পাঁচ খাবার।
১) মশলা কাজু
কড়াইতে ঘি গরম করে কাজুবাদাম ভেজে নিন। একটু লালচে রং ধরলে উপর থেকে গোলমরিচ এবং জিরে গুঁড়ো ছড়িয়ে খাওয়া যেতে পারে। ঠান্ডা কিংবা গরম দুই রকম পানীয়ের সঙ্গেই খেতে ভাল লাগে।
২) মধু জড়ানো কাজু
বাচ্চাদের খুব পছন্দের স্ন্যাক্স হল এই হানি রোস্টেড কাজু। শুকনো খোলায় কাজুবাদাম নাড়াচাড়া করে উপর থেকে মধু এবং গোলমরিচের গুঁড়ো ছড়িয়ে খাওয়া যেতেই পারে।
৩) স্বাস্থ্যকর কাজু বার
কাজুবাদামের সঙ্গে খেজুর এবং পিনাট বাটার মিশিয়ে তৈরি করে নিতে পারেন স্বাস্থ্যকর বার। শরীরচর্চা করার পর এমন একটি পুষ্টিকর খাবার খাওয়া যেতেই পারে।
৪) কাজু স্যালাড
বিভিন্ন ফল বা সব্জির স্যালাডের সঙ্গে মিশিয়ে নিন কাজুবাদাম। দিনের যে কোনও সময়ে অল্প খিদের মুখে খাওয়া যেতে পারে এই স্যালাড।
৫) কাজু, নারকেলের বল
কাজুবাদাম বেটে তার সঙ্গে মিশিয়ে নিন খেজুর এবং কোরানো নারকেল। চাইলে মিশিয়ে নিতে পারেন এক ফোঁটা ভ্যানিলা এসেন্সও। এ বার তা বলের আকারে গড়ে ফ্রিজে রেখে দিতে পারেন।