কোলেস্টেরল কমানোর হদিস। ছবি: সংগৃহীত।
কোলেস্টেরল বাড়ছে মানেই খাওয়াদাওয়া বন্ধ। কোলেস্টেরল যদি বশে রাখতে না পারলে কী পরিণাম হবে, তা সত্যিই আগে থেকে বলা যায় না। কোলেস্টেরলের মাত্রা এক বার হাতের বাইরে চলে গেলে, শারীরিক জটিলতা বা়ড়তে থাকে। সেই ঝুঁকি না নিয়ে কোলেস্টেরল বশে রাখতে খাওয়াদাওয়া নজর দিতে হবে। এমন কোনও খাবার বেশি খাওয়া একেবারেই উচিত নয়, যা কোলেস্টেরল বাড়িয়ে দেয়। উৎসবের আবহে কোন খাবারগুলি যতটা সম্ভব কম খাবেন কোলেস্টেরলের রোগীরা?
ভাজাভুজি
কোলেস্টেরল থাকলে ডোবা তেলে ভাজা কোনও খাবার থেকে দূরে থাকতে বলেন চিকিৎসকরা। কারণ এই ধরনের খাবারে ক্যালোরির পরিমাণ অনেক বেশি। এতে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। তাই বলে এমন মুখরোচক খাবারের স্বাদ নেবেন না, তা হয় না। বাড়িতেই বানিয়ে নিতে পারেন এই খাবারগুলি। সে ক্ষেত্রে সাদা তেল বা সর্ষের তেলের বদলে ব্যবহার করতে পারেন অলিভ অয়েল।
মিষ্টি
মিষ্টির স্বাদে মন ভাল থাকলেও শরীর ভাল থাকবে কি? মিষ্টি যে শুধু ডায়াবিটিসের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে, তা কিন্তু নয়। উচ্চ কোলেস্টেরলের মাত্রাও এক ধাক্কায় অনেকটা বেড়ে যেতে পারে মিষ্টি খেলে। দীর্ঘ দিন সুস্থ থাকতে মিষ্টি খাওয়ার অভ্যাস বন্ধ করুন।
ডিম
শরীরের যত্নে ডিম এমনিতে উপকারী। কিন্তু কোলেস্টেরল থাকলে ডিম এড়িয়ে চলাই ভাল। ডিমে কোলেস্টেরলের পরিমাণ অনেক বেশি। একটা ডিমে ২০৭ মিলিগ্রাম কোলেস্টেরল থাকে। কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে ডিম থেকে দূরে থাকাই শ্রেয়।