এক সাক্ষাৎকারে বাবার সঙ্গে কাটানো শেষ দিনগুলো ফিরে দেখেছিলেন রণবীর। সেখানেই তিনি বলেন, ‘‘মদ ছাড়া বাবার চলতই না! রোজ রাতে দু’পেগ চাই-ই চাই। এ দিকে, ক্যানসারের চিকিৎসা চলছে। বরং সবচেয়ে বেশি চিন্তিত ছিলেন, মদ্যপানে নিষেধাজ্ঞা এলে কী করবেন, তা নিয়ে!’’
সুরার নেশায় বুঁদ ছিলেন ঋষি।
প্রাণখোলা মানুষ। সারা দিন হইচই, খাওয়াদাওয়ায় মেতে। আর রাত হলে চাই দু-পেগ! সুরায় ডুবেই বুঁদ হয়ে যেতেন ঋষি কপূর! কিন্তু জানেন কি, সেই রুটিন দিব্যি বজায় ছিল ক্যানসার চিকিৎসার দিনগুলোতেও। অন্য কেউ নন, এ কথা ফাঁস করেছিলেন স্বয়ং তাঁর ছেলে রণবীর কপূর!
এক সাক্ষাৎকারে বাবার সঙ্গে কাটানো শেষ দিনগুলো ফিরে দেখেন রণবীর। সেখানেই তিনি বলেন, ‘‘মদ ছাড়া বাবার চলতই না! রোজ রাতে দু’পেগ চাই-ই চাই। এ দিকে, ক্যানসারের চিকিৎসা চলছে। তা নিয়ে কিন্তু অত ভাবনা ছিল না বাবার। বরং সবচেয়ে বেশি চিন্তিত ছিলেন, মদ্যপানে নিষেধাজ্ঞা এলে কী করবেন, তা নিয়ে!’’
অতঃপর?
সুরাপানে অবিচল থাকতে এর পরে ঋষি যা ঘটালেন, তা পরিবারেরও ধারণার বাইরে ছিল! রণবীর জানান, ঋষি সটান তাঁর চিকিৎসককেই বুঝিয়ে ছাড়েন মদ্যপান না করলে রাতে তাঁর ঘুম আসবেই না। দু’টি ঘুমের বড়ির বদলে অনেক বেশি কাজে দেবে দু’পেগ! এবং শেষমেশ নাকি তাঁর কথা মেনে নিতে বাধ্য হন ডাক্তারবাবুও।
আর তার পর? স্ত্রী নীতুকে ঋষি নাকি বলেন, ডাক্তার তাঁকে রোজ রাতে তিন পেগের অনুমতি দিয়ে দিয়েছেন!