Twinkle Khanna

মেয়েকে রেঁধে খাওয়াতে পারেননি, কিন্তু ভয় পাচ্ছেন কেন? নেপথ্য কারণ জানালেন টুইঙ্কল

প্রথম জীবনে অভিনেত্রী, এখন নামজাদা লেখিকা। স্বামী অক্ষয় কুমার ও দুই ছেলেমেয়েকে নিয়ে ভরা সংসার টুইঙ্কল খান্নার। লেখিকার সুখের সংসারে বিপত্তির আশঙ্কা।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

মুম্বই শেষ আপডেট: ১৯ মার্চ ২০২৩ ১৬:৪৪
Share:

অতিমারি ও লকডাউনের সময়ে নিতারাকে নিজের হাতে রান্না করে খাওয়াতে পারেননি, দাবি টুইঙ্কলের। ছবি: সংগৃহীত।

তিনি সুপারস্টার রাজেশ খান্নার মেয়ে। পেশাগত জীবন শুরু অভিনয় দিয়েই। তবে পরবর্তী কালে নিজের পেশা বদল করেছেন টুইঙ্কল খান্না। এখন প্রতিষ্ঠিত লেখিকা তিনি। সেই সঙ্গে টুইঙ্কল অক্ষয় কুমারের স্ত্রী। দুই সন্তানের মা। নিজের জীবন বিবরণীর তালিকায় একাধিক সাফল্যে থাকলেও একটা বিষয়ে একেবারে লবডঙ্কা তিনি, সেটা হল রান্না করা। টুইঙ্কলের ভয়, তাঁর সেই অপারগতার কারণে ভবিষ্যতে থেরাপিতে নিতে হতে পারে মেয়ে নিতারাকে।

Advertisement

মেয়ে নিতারার বয়স এখন ১০ বছর। মেয়ে যে তাঁর ভীষণ আদুরে, তা বোঝা যায় টুইঙ্কলের সমাজমাধ্যম দেখেই। তবে, মেয়েকে নিয়েই চিন্তায় রয়েছেন অক্ষয় কুমারের স্ত্রী। কেন? টুইঙ্কলের দাবি, অতিমারি ও লকডাউনের সময়ে নিতারাকে নিজের হাতে রান্না করে খাওয়াতে পারেননি তিনি। সেই জন্য অক্ষয়-পত্নীর উদ্বেগ, ভবিষ্যতে হয়তো এই কারণেই মনোবিদের কাছে যেতে হবে নিতারাকে।

জনপ্রিয় রন্ধনশিল্পী সঞ্জীব কপূরের এক অনুষ্ঠানে এসে টুইঙ্কল বলেন, ‘‘লকডাউনে আমি নিতারাকে শুধু পিনাট বাটারের স্যান্ডউইচ খেতে দিয়েছি। কারণ আমি রান্না করতে পারি না। আমার স্বামীও রান্না করে আমাদের খাওয়াননি। আমার মনে হয়, বড় হয়ে যদি নিতারা থেরাপি সেশনে যায়, ও জানতে পারবে যে অন্যদের বাবা-মা তাদের পাস্তা, বানানা ব্রেড বানিয়ে খাইয়েছেন। কিন্তু ওর মা ওকে শুধু স্যান্ডউইচই খাইয়েছেন।’’ উল্লেখ্য, অভিনয়কে পেশা হিসাবে বেছে নেওয়ার আগে তাইল্যান্ডের রেস্তরাঁয় শেফ হিসাবে কাজ করতেন অক্ষয়।

Advertisement

একই অনুষ্ঠানে, রন্ধনশিল্পী সঞ্জীব কপূরকে তাঁর বায়োপিকের বিষয়ে প্রশ্ন করেন টুইঙ্কল খান্না। লেখিকার তরফে প্রশ্ন ছিল, সঞ্জীবের জীবনীচিত্র তৈরি হলে তাতে কে অভিনয় করবেন? প্রশ্ন করেন টুইঙ্কল। সঞ্জীবের কৌতুক মেশানো উত্তর, ‘‘অক্ষয় কুমার কোথায় আছেন? উনি ভাল রান্না করেন, ভাল অভিনেতাও।’’

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement