গাড়ি ছাড়াই সইফকে কী ভাবে হাসপাতালে নিয়ে যান ইব্রাহিম? ছবি: সংগৃহীত।
বুধবার মধ্যরাতে সইফ আলি খানের বাড়িতে আচমকাই দুষ্কৃতী হামলা। এলোপাথাড়ি ছুরির কোপে গুরুতর জখম হন অভিনেতা। হাত, ঘাড়, শিরদাঁড়ায় মোট ছ’টি আঘাত লাগে তাঁর। তার মধ্যে দু’টি জখম ছিল গভীর। খবর পেয়ে তড়িঘড়ি সইফ-করিনার বাড়িতে পৌঁছন অভিনেতার বড় ছেলে ইব্রাহিম আলি খান। অমৃতা-পুত্র যখন পৌঁছন সে সময় রক্তে ভাসছেন সইফ। তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার জন্য গাড়ি খুঁজে পাননি ইব্রাহিম। বৃহস্পতিবার ভোর সাড়ে ৩টে নাগাদ তাড়াহুড়োয় বাবাকে অটো রিকশায় চাপিয়ে হাসপাতালে নিয়ে যান তিনি। সইফের বাড়ি থেকে মাত্র ২ কিলোমিটার দূরেই হাসপাতাল।
প্রাথমিক ভাবে মনে করা হয়েছিল, বুধবার গভীর রাতে চুরির উদ্দেশ্যেই পটৌদীদের বাড়িতে ঢুকেছিল দুষ্কৃতী। ঘটনায় আটক করা হয়েছিল সইফের বাড়ির তিন সহায়ক কর্মীকে। সিটিটিভি ফুটেজ দেখে পুলিশ জানিয়েছিল, বুধবার দুপুরে ওই ব্যক্তি বাড়ির ভিতর প্রবেশ করে থাকতে পারে। পরে মুম্বই পুলিশের তরফে নিশ্চিত করা হয়, চুরিই ছিল ওই দুষ্কৃতীর আসল উদ্দেশ্য। সইফের বাড়ির সিঁড়ির কাছে তাকে চিহ্নিতও করা গিয়েছে। পলাতক দুষ্কৃতীর খোঁজে তল্লাশি শুরু করা হয়েছে।