Kangana Ranaut on Pradeep Sarkar

কঙ্গনার বিনোদিনী হওয়ার সাধ অপূর্ণ, পরিচালকের সঙ্গে শেষ বার বাঙালি খাবারে মজে অভিনেত্রী

কঙ্গনাকে নটী বিনোদিনী রূপে প্রকাশ্যে আনার সাধ ছিল পরিচালক প্রদীপ সরকারের। তবে অভিনেত্রীর স্বপ্ন অধরাই রয়ে গেল। পরিচালকের সঙ্গে শেষ সাক্ষাতের দিন বাঙালি ভোজের স্মৃতিচারণা করলেন কঙ্গনা।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

মুম্বই শেষ আপডেট: ২৪ মার্চ ২০২৩ ১৮:৪৮
Share:

প্রদীপের মৃত্যুতে আবেগঘন কঙ্গনা । প্রকাশ্যে আনলেন পরিচালকের সঙ্গে কাটানো শেষ সাক্ষাতের মুহূর্ত। — ফাইল চিত্র।

এমনিতেই বিনোদিনী হওয়ার হিড়িক টলিউডে। কথা ছিল, বলিউডে কঙ্গনাকে দেখা যাবে নটীর চরিত্রে। সে মতো প্রস্তুতিও নিচ্ছিলেন। কথাবার্তা অনেক দূর এগিয়ে যায়। তবে হঠাৎই ছন্দপতন। শুক্রবার ভোর সাড়ে তিনটের সময় মৃত্যু হয় পরিচালক প্রদীপ সরকারের। কঙ্গনাকে বিনোদিনী রূপে প্রকাশ্যে আনার সাধ ছিল প্রয়াত পরিচালকের। বার বার বলতেন, নটী বিনোদিনীর কাজ শুরু করবেন। অসুস্থতার কারণে তা করে উঠতে পারেননি। সেই সঙ্গে কঙ্গনারও বিনোদিনী হওয়ার সাধ এখন অস্তাচলে। পরিচালকের মৃত্যুতে আবেগঘন বলিউডের এই বিতর্কিত অভিনেত্রী। প্রকাশ্যে আনলেন পরিচালকের সঙ্গে কাটানো শেষ সাক্ষাতের মুহূর্ত।

Advertisement

অভিনেত্রী নিজের ইনস্টাগ্রামে একগুচ্ছ বাঙালি খাবারের ছবি দেন। ভাতের থালার পাশে সাজানো পটেলের দোলমা, ছোলার ডাল, মাছ, বেগুনভাজা। ছবি দিয়ে লেখেন, ‘‘দাদা বাঙালি খাবার খেতে খুব ভালবাসতেন। ‘নটী বিনোদিনী’র জন্য প্রস্তুতি পর্বের দিনের খাওয়াদাওয়া। মুম্বইয়ের পৌঁছে দেখা করার কথা ছিল আমাদের। আজকের এই খবরে গভীর ভাবে আহত।’’

২০০৫ সালে ‘পরিণীতা’ ছবি দিয়ে পরিচালনায় আসেন প্রদীপ। ২০০৭ সালে ‘লগা চুনরি মে দাগ’ দর্শকের মন ছুঁয়ে যায়। এর পর ‘লাফাংগে পরিন্দে’ (২০১০) এবং ‘মর্দানি’ (২০১৪)-র মতো ছবিতেও সাড়া ফেলেন প্রদীপ। অনেক দিন ধরেই শারীরিক সমস্যায় ভুগছিলেন পরিচালক। কিডনির সমস্যা। ডায়ালিসিস করা হয়েছিল তাঁর। তার পরও রক্তে পটাশিয়ামের মাত্রা বিপুল হারে কমছিল। সেই অবস্থাতেই চিকিৎসা চলছিল তাঁর। তবে শেষরক্ষা হল না।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement