নুসরত-নিখিলের রিসেপশনের মেনুতে স্টার্টারে বেশ কিছু পদের মধ্যে অন্যতম ছিল কাবাব। তার মধ্যে দহি কাবাব, গলৌটি কাবাব অন্যতম।
নিখিলের পরিবার এবং আত্মীয়দের জন্য ছিল নিরামষ পদের আয়োজন। যার মধ্যে অন্যতম পরোটা।
ডাল বুখারা। পরাঠা দিয়ে খাওয়ার জন্য আয়োজন করেছিলেন নুসরত। ডালের বিভিন্ন রকম প্রিপারেশন নিখিলের পছন্দ। নুসরত ইতিমধ্যেই নিজে রান্না করে খাইয়েওছেন নিখিলকে।
বিরিয়ানি নুসরত নিজে পছন্দ করেন। তাঁর রিসেপশনে অতিথিদের জন্য বিরিয়ানি থাকবে না, তা আবার হয় নাকি?
বিয়েতে বেশ কিছু বাঙালি পদের আয়োজন ছিল। চিংড়ির মালাইকারি খেয়ে প্রশংসাও করেছেন অতিথিরা।
বোদরুমে বিয়েতে বাঙালি শেফ নিয়ে গিয়েছিলেন নিখিল-নুসরত। কিন্তু কলকাতার রিসেপশনে মটন কষা রেখেছিলেন কারণ মেনুতে বাঙালি ছোঁয়া রাখতে চেয়েছিলেন নুসরত।
নবরত্ন কোর্মা। এই বিশেষ পদটি পছন্দ করেন নিখিলের বাড়ির অনেকেই। এ ছাড়া ছিল নারকোল দিয়ে ডাল, মশালা আলুর দম।
চিকেন চাপ ছিল তালিকায়। অর্থাত্ অতিথিদের জন্য মাছ, মাংস সবেরই আয়োজন করেছিলেন নুসরত। সঙ্গে অমৃতসর কুলচা এবং পনির খুরচান।
যাঁদের বাঙালি খাবার পছন্দ নয়, তাঁদের জন্য ছিল বিভিন্ন রকমের পাস্তা। সঙ্গে ছিল ফ্রেশ গ্রিন ভেজিটেবল।
চাইনিজ কুইজিন ছিল নুসরতের রিসেপশনে। বিভিন্ন রকমের চাউমিন ছিল তালিকায়।
ডেজার্টেও বেশ কয়েক রকম পদ রেখেছিলেন নুসরত। আমের পায়েসের সুখ্যাতি করেছেন অনেকেই। সঙ্গে আমের স্বাদের মাখাসন্দেশ।
কেক ছাড়া রিসেপশন অম্পূর্ণ। ব্ল্যাক ফরেস্ট কেকও মেনু চার্টে রেখেছিলেন নায়িকা।