Kangana Ranaut

গানে মদ ও মাদকের উল্লেখ! দিলজিৎ প্রসঙ্গে হিমাচলের উদাহরণ দিয়ে কী বললেন কঙ্গনা?

দিলজিতের গানের কথায় অনেক সময়ই আবেগের আতিশয্য ধরা পড়ে। বিশেষত দু’টি গান নিয়েই বিতর্ক— ‘পাঁচ তারা’ আর ‘লেমোনেড’।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক

কলকাতা শেষ আপডেট: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪ ১৫:২৫
Share:

(বাঁ দিকে) দিলজিত দোসঞ্জের গান বিতর্কে কঙ্গনা রানাউত (ডান দিকে) জানালেন, শৈল্পিক অভিব্যক্তি কারও ধার ধারে না। ছবি: সংগৃহীত।

দিলজিৎ দোসাঞ্জের গানে মদ ও মাদকের ব্যবহার নিয়ে গত কয়েক দিনে উত্তাল গোটা দেশ। তেলঙ্গানা এবং গুজরাতে এ নিয়ে সমস্যায় পড়েছেন গায়ক। গানের কথা বদলে অনুষ্ঠান করতে হয়েছে তাঁকে। এ বার গানের কথায় মদ, মাদক বা হিংসার উল্লেখ থাকলে কী করা উচিত, তার নিদান দিলেন কঙ্গনা রানাউত।

Advertisement

পঞ্জাবি রকস্টার দিলজিতের গানের ভক্ত ছড়িয়ে রয়েছেন সারা বিশ্ব জুড়ে। সে গান খানিক উচ্চকিত বটে। গানের কথায় অনেক সময়ই আবেগের আতিশয্য ধরা পড়ে। বিশেষত দু’টি গান নিয়েই বিতর্ক— ‘পাঁচ তারা’ আর ‘লেমোনেড’। এই দু’টি গানের কথায় মদ এবং মদের ঠেকের উল্লেখ রয়েছে। গত কয়েক মাসে দিলজিৎ ভারতের বিভিন্ন শহরে গানের অনুষ্ঠান করে বেড়াচ্ছেন। কিন্তু তেলঙ্গানা আর গুজরাতে তাঁকে বিতর্কের মুখে পড়তে হয়েছে। ওই দু’টি গানের কথা বদলে গাইতে হয়েছে। যদিও এর বিরুদ্ধে মুখ খুলেছেন দিলজিৎ নিজেও। মঞ্চে উঠেই জানিয়েছেন, দীর্ঘ দিন তিনি নিজে মদ্যপান করেন না। এমনকি গানের মাধ্যমে তিনি মদ্যপান বিরোধী প্রচার চালাতেও প্রস্তুত, কিন্তু তার আগে প্রশাসনকে উদ্যোগী হয়ে সমস্ত মদের দোকান বন্ধ করে দিতে হবে।

এ বার দিলজিতের পাশেই যেন দাঁড়ালেন কঙ্গনা রানাউত। সাংসদ অভিনেত্রীর দাবি, “শৈল্পিক অভিব্যক্তি কারও ধার ধারে না। হিমাচলি লোকসঙ্গীতেও এমন অনেক বিষয় রয়েছে। শিল্পের ক্ষেত্রে আবেগটাই বড় বিষয়। কিন্তু যখন মানুষ সেটাকে বদ অভ্যাসে পরিণত করে ফেলেন, তখন আর প্রশাসনেরও কিছু করার থাকে না। দায়িত্বটা সাধারণ নাগরিকেরও।”

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement