ইসরোর মহিলা বিজ্ঞানীদের জয়গান কঙ্গনার কণ্ঠে। গ্রাফিক : সনৎ সিংহ।
তৃতীয় চন্দ্রযানের সাফল্যের পর থেকে দেশে খুশির আমেজ। আবেগে ভেসেছেন ইসরোর বিজ্ঞানীরা। ভারতের সাফল্যে শুভেচ্ছাবার্তা ভেসে আসছে অন্যান্য দেশ থেকেও। দেশের এমন সাফল্যে আবেগতাড়িত হতে দেখা গিয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকেও। চাঁদের মাটিতে ল্যান্ডার অনায়াসে অবতরণের পিছনে মাথার ঘাম পায়ে ফেলে এবং দিনরাত এক করে কাজ করতে হয়েছে ইসরোর বিজ্ঞানীদের। যার মধ্যে রয়েছেন সাত মহীয়সী। অধিকাংশের পরনে শাড়ি, কপালে টিপ, মাথায় ফুল। চন্দ্রযানের সাফল্যের মুহূর্তে আত্মবিশ্বাসী সেখানকার মহিলা বৈজ্ঞানিকরা। যে রাঁধে সে যে চুলও বাঁধে… সেই প্রবাদবাক্যকে সত্যি করেছেন তাঁরা। ইসরোর চন্দ্রযান-৩ মিশনের নেপথ্যে থাকা মহিলা বিজ্ঞানীদের ছবি ভাগ করে নিয়ে নারীশক্তির জয়গান গাইলেন কঙ্গনা। পাশপাশি বর্তমান সময়ের আধুনিকাদের কটাক্ষ করলেন কথার প্যাঁচে।
প্রায় সকলের পরনেই শাড়ি কপালে টিপ, মাথায় মালা, একেবারে খাঁটি ভারতীয় নারী। তাঁদের ছবি দিয়ে কঙ্গনা লেখেন, ‘‘ভারতের শীর্ষস্থানীয় বিজ্ঞানীরা। সকলের কপালে টিপ, সিঁথিতে সিঁদুর, গলায় মঙ্গলসূত্র…..এঁদের জীবন সাদামাঠা অথচ চিন্তাধারা মুক্ত …. এঁরাই আসল ভারতীয় হওয়ার মর্ম বোঝেন।’’
শাড়ি, খোঁপায় ফুলের মালা গোঁজা মহিলা বিজ্ঞানীদের ছবি এই মুহূর্তে ছড়িয়ে পড়েছে সমাজমাধ্যমে। সাজপোশাকে সাধারণ, অথচ ভাবনাচিন্তায় অসাধারণ এই নারীদের ছবি শেয়ার করে তথাকথিত আধুনিকাদের বিঁধেছেন, অনেকেই। সেই দলের হয়ে সুর চড়িয়েছেন কঙ্গনাও।