সোহিনীর সঙ্গে বিশেষ বন্ধুত্বটা আড়ালেই রাখতে চান রণজয়। —ফাইল চিত্র।
জন্মদিনে সারা দিন কাছের মানুষদের সঙ্গেই ব্যস্ত ছিলেন রণজয়। ২২ মার্চ ছুটি নিয়েছিলেন অভিনেতা। মঙ্গলবার রাত থেকেই শুরু জন্মদিন উদ্যাপনের। ছোটবেলার বন্ধুরা সবাই এসেছিলেন বিশেষ দিনটাকে আরও স্মরণীয় করে তোলার জন্য। এই দিনটাতে সর্ব ক্ষণ পাশে ছিলেন এক জনই। তিনি হলেন বিশেষ বান্ধবী সোহিনী সরকার। যদিও এখন নিজেদের সম্পর্কটা একটু আড়ালেই রাখতে চান তাঁরা। তাই সোহিনীর প্রসঙ্গ একটু এড়িয়েই গেলেন রণজয়।
আনন্দবাজার অনলাইনকে রণজয় বলেন, “আমি মধ্যমগ্রামের ছেলে। তাই রাতে জন্মদিন পালনের পরই চলে এসেছি এখানে। পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাব বলে।” রণজয়ের জন্মদিনে সোহিনীর ভূমিকা ঠিক কতটা? রণজয় বলেন, “সোহিনী তো রয়েছে সব সময়ই। তবে আমাদের প্রসঙ্গে খুব বেশি কথা বলতে চাই না। সোহিনীর থেকে বিশেষ উপহারও পেয়েছি। সেটা না হয় আড়ালেই থাকুক।” ইনস্টাগ্রামে কেক কাটার একটি ছোট্ট রিল পোস্ট করেছেন রণজয়। যে ভিডিয়োতে অনেকেরই মন্তব্য, এই কেকটা কি তবে সোহিনীর দেওয়া? রণজয়ের উত্তর, “সবাই যেটা মনে করছে সেটা হয়তো ঠিকই। কিন্তু মুখে কিছু বলব না।”
মাঝে বেশ অনেক দিন একে অপরের থেকে দূরে ছিলেন। তাঁদের ব্রেকআপ নিয়ে অনেক চর্চাও হয়েছিল। তবে আবারও মিল হয়েছে তাঁদের। শহরের আনাচেকানাচে আবারও তাঁদের একসঙ্গে দেখা যায়। ফেসবুক, ইনস্টাগ্রামেও দেখা যায়। কিন্তু দ্বিতীয় বার কাছাকাছি আসার পর নিজেদের ‘প্রেম’ আড়ালে রাখার পন্থা নিয়েছেন দু’জন। তাই তো জন্মদিনে সোহিনীকে সবার থেকে আড়ালেই রাখতে চাইলেন রণজয়।