ছেলের জন্মদিনে ছেলেই কাছে নেই, তাই মন ভাল নেই সুদীপার। —ফাইল চিত্র।
সে চলে গিয়েও তাঁর জীবনে রয়ে গিয়েছে ভীষণ ভাবে। এখনও প্রতিটা মুহূর্তে তাঁকে মনে পড়ে সুদীপা চট্টোপাধ্যায়ের। একটা সময় তাঁর পৃথিবী জুড়ে ছিল শুধুই এই আদরের পোষ্য ভানু। আদর করে নাম রেখেছিলেন ভানুভূষণ চট্টোপাধ্যায়। আচমকাই ২০২২ সালে জামাইষষ্ঠীর দিন চলে যায় ভানু। ২২ মার্চ ছিল ভানুর জন্মদিন। এই প্রথম জন্মদিনে মায়ের কাছে নেই সে। মা সুদীপারও তাই বেজায় মনখারাপ।
ভানুর সঙ্গে নিজের পুরনো দিনের ছবি ভাগ করে নিলেন সুদীপা। তিনি লেখেন, “সারা দিনে অনেক কাজে ভুলে থাকার ভান করেও লাভ হল না কোনও। এই প্রথম বার তোমার জন্মদিনে আমার কোলে বসে কেক খেলে না। তোমার মতো কেউ কোনও দিন ছিল না, হবে না। তুমি সেরা ছিলে, সেরা থাকবে। শুভ জন্মদিন। মা তোমায় খুব ভালবাসে।”
ভানু চলে যাওয়ার পর অবসাদ গ্রাস করেছিল সুদীপাকে। শূন্যস্থান পূরণ করা কি এত সহজ? তবুও সুদীপার মন একটু ভাল করার জন্য তাঁদের জীবনে এসেছে ভান্টু। তবু এখনও প্রতিটা মুহূর্তে প্রতিটা ক্ষণে এখনও ভানুকেই মনে পড়ে সুদীপার।
প্রসঙ্গত, ‘রান্নাঘর’ অনুষ্ঠানটি শেষ হয়েছে বেশ অনেক দিন হল। আপাতত নিজের শাড়ি, আচারের ব্যবসায় মজে সুদীপা।
ভানু যাওয়ার পর নতুন ভানুকে নিয়ে আরও এক যাত্রা শুরু হয়েছে সুদীপার। ছবি: ইনস্টাগ্রাম।