ছবির তিন চরিত্র।
এক নামজাদা চিত্রনাট্যকার ঋত্বিক চক্রবর্তী। তাঁর স্ত্রী পার্নো মিত্র। পেশায় শিক্ষিকা। নিরিবিলিতে চিত্রনাট্য লিখতে চান ঋত্বিক। সেই উদ্দেশ্যে স্ত্রীকে নিয়ে রওনা হয়ে যান কালিম্পংয়ে।
এক বাংলোয় ওঠেন দম্পতি। কিন্তু কেয়ারটেকার রাত আটটার মধ্যেই খাবার দিয়ে বাড়ি চলে যেতে চান। কারণ? সেটা নাকি ভূত বাংলো! ঋত্বিকের এ সবে বিশ্বাস না থাকলেও পার্নো ভূতে বিশ্বাস করেন। সেখানে এক রাতে কিছু একটা ঘটনা ঘটে। ভয় পেয়ে বাথরুমে পড়ে গিয়ে মারা যান পার্নো।
বুঝতেই পারছেন, ঋত্বিক এবং পার্নোর নতুন ছবির গল্প পড়ছিলেন এতক্ষণ। পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছেন হরনাথ চক্রবর্তী। চিত্রনাট্য অনুযায়ী, পার্নোর মৃত্যুর পর পুলিশে খবর দেন ঋত্বিক। পুলিশ সুপার রাজেন মিত্র ঘটনাস্থলে পৌঁছে শুরু করেন তদন্ত। এই চরিত্রে অভিনয় করেছেন রঞ্জিত মল্লিক।
হরনাথ শেয়ার করলেন, “পুলিশের চরিত্র ছবিতে আসার পরই আসল গল্প শুরু হয়। কী থেকে কী হয়, ধীরে ধীরে বুঝতে পারবেন দর্শক। প্রচুর টুইস্ট রয়েছে, ক্লাইম্যাক্সে গিয়ে পুরো গল্পটা ঘুরে যাবে।”
আরও পড়ুন, ‘নিকাহ’র সেই সালমা আগা এখন কী করেন জানেন?
শনিবার থেকেই কলকাতার বিভিন্ন জায়গায় শুরু হবে এ ছবির শুটিং। এখনও পর্যন্ত নাম ঠিক না হওয়া ছবির শুটিং করতে পুরো টিম কালিম্পংয়ে যাচ্ছে আগামী ২৪ জুন। হিন্দোল চক্রবর্তীর কনসেপ্টের ওপর চিত্রনাট্য এবং সংলাপ লিখেছেন পদ্মনাভ দাশগুপ্ত। সুপ্রিয় দত্ত রয়েছেন ক্যামেরার দায়িত্বে।
আরও পড়ুন, বিয়ের পর প্রথম অনস্ক্রিন দম্পতি রণবীর-দীপিকা, কোন ছবিতে?
(সিনেমার প্রথম ঝলক থেকে টাটকা ফিল্ম সমালোচনা - রুপোলি পর্দার বাছাই করা বাংলা খবর জানতে পড়ুন আমাদের বিনোদনের সব খবর বিভাগ।)
এবার শুধু খবর পড়া নয়, খবর দেখাও। সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের YouTube Channel - এ।