জয়া আহসান।
সন ১৪২৭ শেষের পথে। ১৪২৮-এর দোরগোড়ায় বাঙালি। এ দিকে পিছু ছাড়েনি অতিমারির চোখরাঙানি। তাকে এড়িয়ে বাংলা নতুন বছরের প্রথম সূর্য কতটা উজ্জ্বল হয়ে দেখা দেবে? উত্তর জানা নেই কারোরই। কিন্তু আশা করতে ক্ষতি কী? সেই আশায় ভর করেই পয়লা বা পহেলা বৈশাখের আগের দিন একদম ভিন্ন ভাবে নিজেকে সাজালেন জয়া আহসান। অন্তর থেকে দুই বাংলার অনুরাগীদের মঙ্গল চাইলেন নেটমাধ্যমে, ‘কোভিডের দুঃসময় আমরা পার হইনি। চারদিকে বিষণ্নতা আর মৃত্যু। কিন্তু দুঃসময়ই যে মানুষের শেষ কথা নয়, সে কথা জানাতেই তো বাংলা নববর্ষের আগমন’।
অভিনেত্রীর ইনস্টাগ্রাম বলছে, নতুন বছরের আনন্দে রঙিন জয়া। ঝলমল করছেন টকটকে লাল পোশাকে। শুভেচ্ছার পাশাপাশি জানিয়েছেন, ‘এই বছর প্রথম বারের মতো ফেসবুক বাংলাদেশে পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে বিশেষ অগমেন্টেড রিয়্যালিটি এফেক্ট তৈরি করেছে। মনে হচ্ছে যেন সবার সঙ্গে মঙ্গল শোভাযাত্রায় বেরিয়েছি। শখ করে আলপনা দিয়েছি গালে। করোনা থেকে বাঁচতে মুখে মাস্কও আছে!’
কিসের জোরে জয়া এত আত্মবিশ্বাসী? তাঁর শেয়ার করা ভিডিয়োর ক্যাপশন বলছে, অভিনেত্রী জানেন জীবন মানে এগিয়ে যাওয়া। ঘোর অন্ধকারকে পিছনে ফেলে হাত ধরে এগিয়ে চলার কথাই বলে পয়লা বৈশাখ। তাই দুঃসময় পেরিয়ে এই পথ চলাতেই আনন্দ খুঁজে পান তিনি।
জয়া জানেন, আগামী দিন, নতুন বছর শুভ হবেই।