চোটে ব্যান্ডেজ বেঁধে দেওয়া হল লকেটের। পাশে, ভাঙচুর চালানোর পর লকেটের গাড়ি। নিজস্ব চিত্র।
চুঁচুড়ায় আক্রান্ত হলেন বিজেপি প্রার্থী লকেট চট্টোপাধ্যায়। তাঁর গাড়ি ভাঙচুর করা হয়েছে, এমনকি তাঁকে লক্ষ্য করে তৃণমূলের কর্মীরা ইট-পাথর ছুড়েছে বলেও অভিযোগ করেছেন লকেট। যদিও হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূল। পাল্টা তাদের দাবি, বুথে ঢুকে ভোটারদের প্রভাবিত করার চেষ্টা করছিলেন লকেট। সে জন্যই তাঁকে বাধা দেন স্থানীয় বাসিন্দারা। শনিবার দুপুর সাড়ে বারোটায় এই প্রতিবেদন লেখার সময় এই ঘটনায় ৫ জনকে আটক করেছে পুলিশ। ছাপ্পা ভোটের অভিযোগ এনে চুঁচুড়ায় পুনর্নির্বাচনের দাবিও জানান লকেট।
শনিবার সকালে সাড়ে ১০টা নাগাদ চুঁচুড়া বিধানসভার ৬৬ নং বুথের ঘটনা। লকেটের অভিযোগ, ওই বুথে তৃণমূলের মহিলা কর্মীরা ছাপ্পা ভোট দিচ্ছিলেন বলে খবর পেয়ে দ্রুত বুথে পৌঁছে যান তিনি। সেখানে ইভিএমের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন তৃণমূলের এক মহিলা কর্মী। তাঁকে হাতেনাতে ধরতেই তাঁকে ঘেরাও করে ফেলেন স্থানীয় তৃণমূলের কর্মী ও সমর্থকরা। এমনকী তাঁকে ও তাঁর দলের কর্মীদের লক্ষ্য করে ইট-পাথর ছোড়া হয় বলেও অভিযোগ করেন লকেট। পাল্টা তৃণমূল বলেছে, লকেট ওই বুথে ঢুকে প্রার্থীদের প্রভাবিত করার চেষ্টা করছিলেন বলেই স্থানীয় বাসিন্দারা বাধা দেন তাঁকে।
ঘটনাটি ঘটে ব্যান্ডেলের ঈশ্বরবাহারের কাছের একটি বুথে। লকেট বলেছেন, ‘‘বুথটি সংখ্যালঘু অধ্যুষিত। সকালেই খবর পেয়েছিলাম ওখানে ছাপ্পা ভোট চলছে। পৌঁছে দেখি এক সংখ্যালঘু মহিলা বুথে ইভিএমের পাশে দাঁড়িয়ে আছেন।’’ লকেট জানিয়েছেন, ওই মহিলাকে প্রশ্ন করলে তিনি জানান, কোভি়ড টিমের সদস্য। এমনকি ওই মহিলা ‘কোভিড ম্যানেজমেন্ট টিম’ লেখা একটি পরিচয় পত্রও দেখান লকেটকে। লকেটর কথায়, ‘‘এমন কোনও টিম ইভিএমের পাশে রাখার খবর ছিল না। আমি ওই পরিচয় পত্র এবং মহিলার মুখ সংবাদমাধ্যমের ক্যামেরায় দেখাতেই বুথে আমাকে ঘেরাও করে ফেলে তৃণমূলের কর্মী-সমর্থকরা।’’ পরে তাঁর গাড়ি ভাঙচুর করা হয় বলেও অভিযোগ। হামলায় হাতে আঘাত লাগে বলে অভিযোগ করেন লকেট। বলেন, ‘‘একজন সাংসদকে ওরা ইট ছুড়ছে। সাংসদের গাড়ি ভাঙছে। তা হলে সাধারণ মানুষের কী হবে?’’ এই ঘটনায় অবশ্য কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই পাঁচ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
যদিও তৃণমূলের তরফে ছাপ্পা ভোটের অভিযোগ অস্বীকার করে চুঁচুড়ার বিদায়ী বিধায়ক অসিত মজুমদার বলেন, ‘‘লকেট নিজের দলের লোককে দিয়েই এ সব করাচ্ছেন। নাটক করছেন। উনি জানেন, হেরে যাবেন। সেটা বুঝতে পেরেছেন বলেই এ ভাবে সিন ক্রিয়েট করছেন।’’
ঘটনাটি ঘটে ব্যান্ডেলের ঈশ্বরবাহারের কাছের একটি বুথে। লকেট বলেছেন, ‘‘বুথটি সংখ্যালঘু অধ্যুষিত। সকালেই খবর পেয়েছিলাম ওখানে ছাপ্পা ভোট চলছে। পৌঁছে দেখি এক সংখ্যালঘু মহিলা বুথে ইভিএমের পাশে দাঁড়িয়ে আছেন।’’ লকেট জানিয়েছেন, ওই মহিলাকে প্রশ্ন করলে তিনি জানান, কোভি়ড টিমের সদস্য। এমনকি ওই মহিলা ‘কোভিড ম্যানেজমেন্ট টিম’ লেখা একটি পরিচয় পত্রও দেখান লকেটকে। লকেটর কথায়, ‘‘এমন কোনও টিম ইভিএমের পাশে রাখার খবর ছিল না। আমি ওই পরিচয় পত্র এবং মহিলার মুখ সংবাদমাধ্যমের ক্যামেরায় দেখাতেই বুথে আমাকে ঘেরাও করে ফেলে তৃণমূলের কর্মী-সমর্থকরা।’’ পরে তাঁর গাড়ি ভাঙচুর করা হয় বলেও অভিযোগ। হামলায় হাতে আঘাত লাগে বলে অভিযোগ করেন লকেট। বলেন, ‘‘একজন সাংসদকে ওরা ইট ছুড়ছে। সাংসদের গাড়ি ভাঙছে। তা হলে সাধারণ মানুষের কী হবে?’’ এই ঘটনায় অবশ্য কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই পাঁচ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
যদিও তৃণমূলের তরফে ছাপ্পা ভোটের অভিযোগ অস্বীকার করে চুঁচুড়ার বিদায়ী বিধায়ক অসিত মজুমদার বলেন, ‘‘লকেট নিজের দলের লোককে দিয়েই এ সব করাচ্ছেন। নাটক করছেন। উনি জানেন, হেরে যাবেন। সেটা বুঝতে পেরেছেন বলেই এ ভাবে সিন ক্রিয়েট করছেন।’’