প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। শনিবার। শিলিগুড়ির জনসভায়। —নিজস্ব চিত্র।
উত্তরবঙ্গের সব বুথে পদ্মফুল ফোটাতে হবে, বললেন প্রধানমন্ত্রী মোদী।
পরিবারতন্ত্র নিয়ে বলতে গিয়ে ‘ভাতিজা’ নিয়ে মন্তব্য মোদীর। প্রধানমন্ত্রী বললেন, তৃণমূল ভাবে ভাইপোর কথা, কংগ্রেস ভাবে পরিবারের কথা। সাধারণ মানুষের কথা শুধু বিজেপি ভাবে।
চা-বাগানের শ্রমিক এবং চা-চাষিদের জন্য বিজেপি সরকার বহু কাজ করেছে। যার হাত ধরে ২৫ হাজার মানুষ দারিদ্র কাটিয়ে উঠেছে। কিন্তু পরিবারতন্ত্রের পন্থীরা তা আপনাদের পেতে দেয় না।
বিকশিত ভারতে রামমন্দিরের উদ্বোধন হয়েছে বলে জানালেন মোদী।
মোদী বললেন প্রতি পদে বাংলার মানুষের টাকা লুট করছে তৃণমূল।
১০০ দিনের কাজের টাকা দিল্লি থেকে পাঠানো হয়। কিন্তু তৃণমূল সরকার তোলাবাজদের পয়সা দেওয়ার জন্য ভুয়ো জবকার্ড বানিয়ে রেখেছে। মোদী সরকার গরিবের টাকা আটকে যাবে ভেবে সেই টাকাও দিয়ে দেয়, বললেন মোদী।
বিনামূল্যে রেশনের সুবিধাও পেতে দেয় না তৃণমূল সরকার, বললেন মোদী। জানালেন, এঁদের মন্ত্রীই রেশন কেলেঙ্কারি করে।
পাহাড়কে গুরুত্ব দেয়নি তৃণমূল। ওরা জমি দখল করতে ব্যস্ত ছিল, বললেন মোদী।
তৃণমূল সরকার উজ্জ্বলার সুবিধা পেতে দেয় না, ১৪ লক্ষ মহিলাকে এই রান্নার গ্যাসের সুবিধা থেকে বঞ্চিত করে বলে জানালেন মোদী। এখন রান্নার গ্যাস আরও ১০০টাকা সস্তা করে দিয়েছি।
চা-বাগানের এলাকার মানুষকে এক চা-ওয়ালার প্রণাম, মঞ্চে উঠে বললেন মোদী। জানালেন, পরিবারের কাছে আসতে পেরে ভাল লাগছে।
মঞ্চে উঠলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। খোলা ময়দানে খুলে কথা বলবেন বলেছিলেন। কী বলবেন মোদী?
জনসভার মঞ্চে এলেন মোদী। তাঁর সঙ্গে প্রাক্তন বিচারপতি তথা বিজেপি ‘নেতা’ অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের পরিচয় করিয়ে দিলেন শুভেন্দু অধিকারী। হাত মেলালেন দু’জনে।
তৃণমূলকে একটি ভোটও নয়— স্লোগান দিলেন বিজেপি ‘নেতা’ অভিজিৎ। বললেন, ৪২-এ ৪২ পেতে হবে আমাদের। এখানেই শপথ নিন আপনারা।
তৃণমূল ভিতর থেকে ভাঙতে শুরু করেছে বলে জানতে পারছি। আমাদের তৃণমূলকে সম্পূর্ণ রূপে ভেঙে দিতে হবে। যাতে ২০২৬ সালের বিধানসভা ভোটে আর ওরা দাঁড়াতে না পারে, বললেন অভিজিৎ।
অভিজিৎ বললেন, এই দুর্বৃত্তদের দলের প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী, শিক্ষামন্ত্রী সবাই জেলে। একটা ভোটও দেবেন না তৃণমূলকে।
মঞ্চে বক্তৃতা দিচ্ছেন প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। শাসকদল তৃণমূলকে দুর্বৃত্ত দল বলে আক্রমণ করলেন তিনি।