প্রতীকী ছবি
ব্যাচলর অফ টেকনলজি (বিটেক) ইঞ্জিনিয়ারিং চার বছরের স্নাতক ডিগ্রির কোর্স। এই ডিগ্রি অর্জন করার পর এক জন শিক্ষার্থী ইঞ্জিনিয়ার হিসাবে নিজের কর্মজীবন শুরু করতে পারেন। এই প্রতিবেদনে বিটেক ইঞ্জিনিয়ারিংকোর্সের খুঁটিনাটি আলোচনা করা হল।
যোগ্যতা
বিটেক পড়ার জন্য শিক্ষার্থীদের পদার্থ বিজ্ঞান, রসায়ন এবং গণিত-- এই তিনটি বিষয় দ্বাদশ শ্রেণিতে থাকা বাঞ্ছনীয়। বিজ্ঞান বিষয় নিয়ে ন্যূনতম ৬০ শতাংশ নম্বর থাকতে হবে দ্বাদশ শ্রেণিতে। পলিটেকনিকে ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স করেও শিক্ষার্থীরা বিটেক করতে পারেন।
বিটেক কলেজে ভর্তির জন্য বিভিন্ন ধরনের প্রবেশিকা পরীক্ষার আয়োজন করা হয়ে থাকে ভারত জুড়ে। নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হল।
বিটেক ইঞ্জিনিয়ারিং এর বিভিন্ন ক্ষেত্র রয়েছে। নিচে প্রতিটি বিভাগের উল্লেখ করা হল।
এ ছাড়াও ব্যাচলর অফ টেকনলজি কোর্সের মধ্যে আরও অনেক বিভাগ রয়েছে।
পশ্চিমবঙ্গে কোন কোন কলেজে পড়ানো হয় বিটেক
এগুলি ছাড়াও আরও অনেক প্রতিষ্ঠানে বিটেক কোর্স করানো হয়। বিটেক কলেজে ভর্তির জন্য শিক্ষার্থীকে দ্বাদশ শ্রেণি পাশের পর প্রবেশিকা পরীক্ষা দিতে হয়। প্রবেশিকা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর মেধা তালিকার ভিত্তিতে শিক্ষার্থীদের কাউন্সেলিং এর জন্য ডাকা হয়। কাউন্সেলিং-এ পাশের পর শিক্ষার্থীরা মেধা অনুয়ায়ী ভর্তি হতে পারেন বিটেক কলেজে। সাধারণত ৮টি সেমিস্টারে ভাগ করা ৪ বছরের কোর্স এটি।
পাশ করার পর চাকরির সুযোগ
বিটেক পাশ করার পর শিক্ষার্থীদের প্রতিষ্ঠান থেকে শংসাপত্র দেওয়া হয়। শিক্ষার্থীর বিভাগ অনুয়ায়ী কাজের সুযোগ রয়েছে। রাজ্যে সরকারি চাকরির সুযোগও রয়েছে বিটেক পাশের পর। পাশাপাশি রেলওয়ে, পঞ্চায়েত সংক্রান্ত ক্ষেত্রগুলিতেও চাকরির সুযোগ রয়েছে।