২০২৩-২৪ অর্থবর্ষের বাজেট পেশ করতে চলেছেন নির্মলা সীতারামন। ছবি: পিটিআই।
৯ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয়ের ক্ষেত্রে ৪৫ হাজার টাকা কর দিতে হবে। ২৫ শতাংশ কমল আয়কর, দাবি কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর।
মধ্যবিত্তদের সুবিধা করতে হবে, বলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। তিনি জানান, বার্ষিক ৭ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয়ে কোনও আয়কর দিতে হবে না। আগে ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয়ের ক্ষেত্রে আয়কর দিতে হত না।
দাম বাড়ছে সিগারেটের। এ ছাড়া, মোবাইল, টিভির প্যানেল ইত্যাদির অন্তঃশুল্কে ছাড়া ঘোষণা করলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী।
৩০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত সঞ্চয়ে আয়কর ছাড় পাবেন বয়স্করা। প্রবীণ নাগরিকদের ক্ষেত্রে আয়কর ছাড় ছিল ১৫ লক্ষ টাকা। সেটা করা হল ৩০ লক্ষ টাকা। এ ছাড়া পোস্ট অফিসে টাকা রাখার ক্ষেত্রেও বিশেষ ছাড়।
মহিলাদের জন্য আনা হল স্বল্পসঞ্চয় প্রকল্প। ২ বছরের জন্য রাখা যাবে ২ লক্ষ টাকা। সুদের হার ৭.৫। নাম ‘মহিলা সম্মানপত্র’। ৩১ মার্চ ২০২৫ সাল পর্যন্ত এই টাকা রাখা যাবে।
রাজ্যগুলিকে ৫০ বছরের জন্য বিনা সুদে ঋণ আরও এক বছরের জন্য। জানালেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী।
ডিজিট্যাল ক্ষেত্রে প্যান কার্ডই হবে মূল পরিচয়পত্র। বললেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা।
ভোটমুখী কর্নাটকে সেচ ব্যবস্থার উন্নতিতে ৫,৩০০ কোটি টাকার কেন্দ্রীয় সাহায্য। ঘোষণা নির্মলার।
একলব্য মডেল আবাসিক স্কুল: আগামী তিন বছরে সাড়ে ৩ লক্ষ আদিবাসী ছাত্রছাত্রীর জন্য ৩৮,৮০০ শিক্ষক নিয়োগ করা হবে। ঘোষণা করলে সীতারামন।
২.৪ লক্ষ কোটি টাকার বেশি বরাদ্দ হল রেলের জন্য। জানালেন নির্মলা সীতারামন।
প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার বরাদ্দ বৃদ্ধি বেড়ে হল ৭৯ হাজার কোটি টাকা।
পশুপালন এবং মৎস্যচাষে ৬ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করল কেন্দ্র। নির্মলার কথায়, ‘‘সাতটি বিশেষ লক্ষ্য এই বাজেটের। তাই এই বাজেটকে ‘সপ্তর্ষি’ হিসাবে দেখছি আমরা।’’
ওষুধ উৎপাদনে গবেষণায় জোর দেওয়া হবে। ঘোষণা করলেন নির্মলা সীতারামন।
৬৩ হাজার প্রাথমিক কৃষি ক্রেডিট সোসাইটিকে কম্পিউটারাইজ়ড করা হবে। তৈরি হবে ডেটাবেস। এতে কৃষকরা উৎপাদনের সঠিক দাম পাবেন। নজর রাখবে সরকার।
কৃষকরা যে সমস্ত সমস্যার মুখোমুখি হন, তার জন্য খরচ করা হবে। কৃষক, শিল্প সংস্থা এবং সরকারের মধ্যে মেলবন্ধন থাকবে।
হস্তশিল্পের জন্য নয়া প্রকল্প আনা হচ্ছে। নাম হবে ‘পিএম বিকাশ’। বাজেটে পেশে ঘোষণা কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর। এই শিল্পসামগ্রীর বিক্রির ব্যবস্থা করবে সরকার। এর ফলে উপকৃত হবেন অর্থনৈতিক ভাবে পিছিয়ে পড়া মানুষরা।
‘‘আমরা করোনার সময় নজর দিয়েছি, দেশের কেউ যেন অভুক্ত না থাকে।’’