Housing industry

ছ’মাস আঁধার, চিন্তা আবাসনে

তলানিতে ঠেকা চাহিদা, অবিক্রিত ফ্ল্যাট, ঋণের বোঝা ও নতুন পুঁজির অভাবে বহু দিন ধরে নাজেহাল আবাসন শিল্প। অফিস বাড়ির অবস্থা তুলনায় ভাল হলেও, থাকার জন্য ফ্ল্যাট-বাড়ি কেনার চাহিদা পড়তির দিকে।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

কলকাতা শেষ আপডেট: ১৪ অগস্ট ২০১৯ ০২:০৭
Share:

ফাইল চিত্র।

‘হতাশাজনক’। অর্থবর্ষের প্রথম ছ’মাসে (এপ্রিল-সেপ্টেম্বর) আবাসন শিল্পের হাল বোঝাতে এই শব্দই ব্যবহার করছেন নির্মাতারা। আর তা-ই ফের প্রকট করে তুলছে এই শিল্পের বেহাল দশার ছবি।

Advertisement

তলানিতে ঠেকা চাহিদা, অবিক্রিত ফ্ল্যাট, ঋণের বোঝা ও নতুন পুঁজির অভাবে বহু দিন ধরে নাজেহাল আবাসন শিল্প। অফিস বাড়ির অবস্থা তুলনায় ভাল হলেও, থাকার জন্য ফ্ল্যাট-বাড়ি কেনার চাহিদা পড়তির দিকে। যা চিন্তা বাড়াচ্ছে আরও। আর তারই ছবি ফুটে উঠেছে নাইট ফ্র্যাঙ্ক-ফিকি-নারেডকোর ‘রিয়েল এস্টেট সেন্টিমেন্ট ইন্ডেক্স কিউ টু ২০১৯’ সমীক্ষায়। যেখানে ৭৪% উত্তরদাতাই জানিয়েছেন, ছ’মাসে অর্থনীতির হাল ভাল হওয়ার আশা নেই। বরং তা আরও খারাপ হতে পারে। ছবি মলিন হতে পারে আবাসনেও।

সমীক্ষা বলছে, আবাসনে আস্থা সূচক দাঁড়িয়েছে ৪৭ অঙ্কে। আগামী ছ’মাসে তা হবে ৫২। উত্তর (৪২) ও পশ্চিম ভারতের (৫২) হাল সব চেয়ে খারাপ। বরং তা কিছুটা ভাল দক্ষিণ (৬১) ও পূর্বে (৫৬)। যার কারণ কম দামি আবাসন। যদিও দেশ জুড়ে সাড়ে চার লক্ষের বেশি অবিক্রিত ফ্ল্যাটের সংখ্যার নিরিখে দক্ষিণ ও পূর্বের পরিস্থিতিও ভাল নয়।

Advertisement

অনেকের মতে, লগ্নি হিসেবে ফ্ল্যাট-বাড়ি কেনার চল কমেছে। কঠিন হয়েছে ঋণ পাওয়া। নাইট ফ্র্যাঙ্ক কর্তা শিশির বৈজালের মতে, এই অবস্থায় জরুরি কেন্দ্রের পদক্ষেপ।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement