Economy

সরকার ঘাটতি সামলাতে ব্যয় ছাঁটতে পারে

২০২২-২৩ অর্থবর্ষের বাজেটে ৩৯.৪৫ লক্ষ কোটি টাকা খরচের প্রস্তাব করেছিলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। বলেছিলেন জিডিপির ৬.৪ শতাংশের মধ্যে রাজকোষ ঘাটতিকে ধরে কথা।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ১০ নভেম্বর ২০২২ ০৯:১৫
Share:

খাদ্য ও সারের ভর্তুকি বাবদ কেন্দ্রের খরচ ১.৫-১.৮ লক্ষ কোটি টাকা বাড়তে পারে। প্রতীকী ছবি।

পেট্রল-ডিজ়েলের দামে সুরাহা দিতে উৎপাদন শুল্ক ছাঁটাই করেছিল কেন্দ্র। বাড়িয়েছে খাদ্য ও সারের ভর্তুকির মেয়াদ। সূত্রের খবর, এই অবস্থায় চলতি বছরের রাজকোষ ঘাটতিকে লক্ষ্যমাত্রায় বেঁধে রাখতে খরচ ছাঁটাই করতে পারে মোদী সরকার। তিন বছরে এই প্রথম।

Advertisement

২০২২-২৩ অর্থবর্ষের বাজেটে ৩৯.৪৫ লক্ষ কোটি টাকা খরচের প্রস্তাব করেছিলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। বলেছিলেন জিডিপির ৬.৪ শতাংশের মধ্যে রাজকোষ ঘাটতিকে ধরে কথা। টাকার হিসাবে ১৬.৬১ লক্ষ কোটি। সূত্রের খবর, গোটা অর্থবর্ষের খরচ প্রস্তাবিত খরচের তুলনায় ৭০-৮০ হাজার কোটি টাকা কম রাখার চেষ্টা চলছে। কোন কোন ক্ষেত্রে বরাদ্দ ছাঁটাই করা হবে তা ডিসেম্বর নাগাদ চূড়ান্ত হতে পারে। সরকারের তরফে অবশ্য বিষয়টি নিয়ে কোনও মন্তব্য করা হয়নি।

করোনার আগে পর্যন্তও রাজকোষ ঘাটতিকে ৪ শতাংশের আশেপাশে রাখার চেষ্টা করত কেন্দ্র। কিন্তু করোনাকালে খরচ বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে আয়ও কমায় ২০২০-২১ অর্থবর্ষে ঘাটতি ৯.৩ শতাংশে পৌঁছে গিয়েছিল। এ বছর তাকে অনেকটাই নামাতে চাইছে কেন্দ্র। কিন্তু খাদ্য ও সারের ভর্তুকি বাবদ কেন্দ্রের খরচ ১.৫-১.৮ লক্ষ কোটি টাকা বাড়তে পারে। সে কারণেই ঘাটতিকে লক্ষ্যমাত্রার মধ্যে রাখতে খরচ ছাঁটাই হতে পারে।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement