সুষম আহার: প্রতিদিন কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, ভিটামিন ও মিনারেলস সহ খাবার খান। পুষ্টিযুক্ত খাবার খেলে তবেই বাড়বে স্ট্যামিনা।
হাইড্রেট থাকুন: প্রতিদিন সঠিক পরিমানে জল খাওয়া খুবই প্রয়োজন। সারাদিন শরীর হাইড্রেটেড থাকলে তবেই এনার্জি পাবেন।
শরীরচর্চা: নিয়মিত শরীরচর্চা করলে যেমন কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে, ঠিক তেমনি স্ট্যামিনাও বাড়বে।
মেডিটেশন: রোজ অন্তত ১০ থেকে ১৫ মিনিট মেডিটেশন বা ধ্যান করলে স্ট্রেস কমবে এবং মেজাজও ফুরফুরে থাকবে।
পর্যাপ্ত ঘুম: কাজ করুন কিন্তু তার সাথে মাঝে মাঝে বিশ্রাম নেওয়াও খুব প্রয়োজন। দিনে অন্ততপক্ষে ৭ ঘন্টা ঘুম প্রয়োজন।
সাঁতার: প্রতিদিন সাঁতার কাটার অভ্যাস থাকলে ভালো। সাঁতার ফুসফুসের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে।
শ্বাস-প্রশ্বাসের আসন: সঠিক উপায়ে শ্বাস-প্রশ্বাসের অনুশীলন ফুসফুসের ক্ষমতা বাড়ায় এবং কাজ করার শক্তি যোগায়।
বারে বারে খান: অল্প খান কিন্তু সারাদিন বারে বারে খান, এতে দেহে শক্তির মাত্রা বজায় থাকবে এবং দিনভর স্ট্যামিনাও থাকবে।
ফল ও শাকসবজি: সুস্থ থাকতে আহারে অবশ্যই ফল এবং শাকসবজি রাখুন।
কার্ডিও: ফুসফুস ও হৃদপিন্ডকে শক্তিশালী করতে এবং সঠিক ভাবে অক্সিজেন সরবারহ করতে কার্ডিও এক্সারসাইজ করুন।
হাঁটুন অথবা স্ট্রেচিং করুন: সবসময় যে ভারী ব্যায়াম করতে হবে তার মানে নেই। নিয়মিত হাঁটলে অথবা স্ট্রেচিং করলে শরীর ভালো থাকে।
ঠান্ডা জলে স্নান: পেশির ব্যাথা কমাতে এবং সময়ের সাথে সাথে স্ট্যামিনা বাড়াতে ঠান্ডা জলে স্নান করুন।
প্রক্রিয়াজাত খাবার নয়: মিষ্টি এবং প্রক্রিয়াজাত খাবার একেবারে বাদ দিন। ভারসাম্য বজায় রাখতে পুষ্টিযুক্ত খাবার খান।
গান শুনুন: সংগীত মন ভালো রাখতে সাহায্য করে এবং শরীর থেকে ক্লান্তি দূর করে স্ট্যামিনা বাড়ায়।
মানসিক সহনশীলতা: শারীরিক সহনশীলতার জন্য মানসিক সহনশীলতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ইতিবাচক চিন্তা-ভাবনা করুন এবং সুস্থ থাকুন।