বিয়ের পর বদলে গিয়েছে অনেক কিছু। আগে ছিলেন ‘রঙ্গোলি’-র ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর। এ বছর ‘রঙ্গোলি’ তাঁর পরিবার।
বিয়ের পর এ বছর প্রথম পুজো। স্বভাবতই এই পুজো নিয়ে বিশেষ উত্তেজিত নুসরত। আলাদা করে পুজোর প্ল্যানিংও সারা।
লাজুক মুখে জানালেন, ‘‘অঞ্জলি তো নিয়ম করে প্রত্যেক বার দিই। এ বার এই প্রথম আমি আর নিখিল একসঙ্গে অঞ্জলি দেব!’’
সাংসদের দায়িত্ব সামলে, ছবির কাজ সেরে যেটুকু সময় পাচ্ছেন সবটাই আজকাল পরিবারকে দিচ্ছেন নুসরত। পুজোতেও তার ব্যতিক্রম হবে না।
পুজোর বিশেষ শুটেও রাখছেন পরিবারকে। ‘‘আমি এখন রঙ্গোলি পরিবারের এক জন। তাই এ বার পুজোয় ছবির প্রসঙ্গ যখন এল, ভাবলাম আমি আমার পরিবারকে নিয়েই শুট করি।’’
ফোটোশুটে বরের পারফর্ম্যান্স নিয়েও খুশি নুসরত। জানালেন, নিখিল যে কাজটাই করেন ভীষণ গুছিয়ে করেন। আর তিনি নাকি খুব বাধ্যও!
তবে পুজোর সাজে নুসরত রাবরই চান সাবেকিয়ানা। নুসরতের পুজো মানেই সোনার গয়না। খোঁপায় মালা। আর অবশ্যই ‘রঙ্গোলি’-র শাড়ি।’’
নিমন্ত্রণ সামলে সময় পেলে চলে যাবেন সুরুচি সঙ্ঘে। বন্ধু মিমির কমপ্লেক্সে রয়েছে একসঙ্গে খাওয়াদাওয়ার পর্ব। পুজোর ক’দিন ডায়েট থেকেও ছুটি। (ছবি ও পোশাক: রঙ্গোলি)