—প্রতীকী ছবি।
তাঁর বাড়ির ঠিকানা, ফোন নম্বর, কোন পোলিং পার্টির সঙ্গে তাঁকে ডিউটিতে যেতে হবে, কোন ব্লকে ওই ভোটকর্মীদের ডিউটি পড়েছে সবটাই প্রকাশ্যে চলে আসছে।
ভোটের ডিউটি পড়া শিক্ষকদের একাংশের আশঙ্কা, এরকম ব্যক্তিগত তথ্য প্রকাশ্যে চলে আসায় তাঁদের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হতে পারে। তাঁদের অভিযোগ, বিষয়টি কমিশনের কাছে এর আগে বিষয়টি তুলে ধরা সত্ত্বেও তাঁদের ব্যক্তিগত তথ্য প্রকাশ্যে চলে আসছে। এক শিক্ষকের কথায়, ‘‘শুধু নাম, ফোন নম্বরই নয়, আমাদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট, আধার নম্বর, বাড়ির ঠিকানাও প্রকাশ্যে চলে আসছে। আমরা আতঙ্কিত।’’
শিক্ষানুরাগী ঐক্য মঞ্চের সাধারণ সম্পাদক কিঙ্কর অধিকারী বলেন, ‘‘এ ভাবে সমস্ত রাজনৈতিক দলের কাছে সব ব্যক্তিগত তথ্য চলে যাচ্ছে। বর্তমান পরিস্থিতি অনুযায়ী ভোটকর্মীদের জন্য কিছু গোপনীয়তা তো থাকা দরকার। তা মানা হচ্ছে না।’’ কিঙ্করের দাবি, উত্তরবঙ্গে ভোটের কাজে যাওয়া প্রিসাইডিং অফিসার, ফার্স্ট ও সেকেন্ড পোলিং অফিসারের নাম, ফোন নম্বর, তাঁদের ডিসিআরসি কোথায়, কোথায় তাঁর ডিউটি পড়েছে সবটাই সমাজ মাধ্যমে ঘুরছে। শিক্ষকদের প্রশ্ন, ভোটের ডিউটির চিঠি স্কুলে খামবন্দী হয়ে এলে তা প্রধান শিক্ষকদের বিলি করার কথা। সেই চিঠির সব তথ্য কী করে প্রকাশ্যে আসছে?
কিঙ্করের দাবি, ‘‘নির্বাচন কমিশন অফিসে এ নিয়ে আগে অভিযোগ করায়, তারা আমাদের আশ্বস্ত করেছিল যে ভোটকর্মীদের কোনও তথ্যই প্রকাশ্যে আসবে না। কিন্তু তা হল না। যে সব ভোটকর্মীদের ডিউটির স্থান ফাঁস হয়েছে, তাঁদের ডিউটির জায়গা না পাল্টালে কমিশনের অফিসে বিক্ষোভ হবে।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy