Viral Video

দাদুকে ‘গিলে ফেলল’ এক বছরের শিশু! ঘরে ঢুকে তাজ্জব বনে গেলেন একরত্তির মা, ভাইরাল ভিডিয়ো

ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট ‘ফ্র্যাটশোস’ থেকে শেয়ার করা ভিডিয়োয় দেখা গিয়েছে, ঘরের মধ্যে একটি শিশু ঘুরে বেড়াচ্ছে আপন মনে। তার সারা মুখে ছাই লেগে। ছাই লেগেছে তার জামা এবং ঘরের সোফাতেও।

Advertisement
আনন্দবাজার ডট কম ডেস্ক
শেষ আপডেট: ০৫ এপ্রিল ২০২৫ ১১:০২
Child accidently eats ashes of grandfather, claims mother, video goes viral

ছবি: ইনস্টাগ্রাম।

বসার ঘরে খেলছিল এক বছরের শিশু। বাড়ির কাজ সারছিলেন মা। কাজ সেরে ছেলের কাছে ফিরতেই চমকে গেলেন তিনি। দেখলেন, তাঁর বাবার শেষকৃত্যের পর একটি পাত্রে রাখা অস্থিভস্ম খেয়ে ফেলেছে ছেলে। ঘটনা দেখে হতবাক হয়ে যান তিনি। সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ঘটনাটি ঘটেছে ব্রিটেনে। ব্রিটেনের লিঙ্কন এলাকার বাসিন্দা নাতাশি এমেনি সন্তানকে কয়েক মুহূর্তের জন্য ছেড়ে একটি কাজ করতে উঠেছিলেন। ফিরে এসে এক বছরের সন্তান কোয়াকে ওই ভাবে তাঁর বাবার অস্থিভস্ম খেয়ে ফেলতে দেখে চমকে যান তিনি। সেই ঘটনাটির একটি ভিডিয়ো ইতিমধ্যেই প্রকাশ্যে এসেছে। ভাইরাল হয়েছে ভিডিয়োটি (যদিও সেই ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি আনন্দবাজার ডট কম)

Advertisement

ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট ‘ফ্র্যাটশোস’ থেকে শেয়ার করা সেই ভিডিয়োয় দেখা গিয়েছে, ঘরের মধ্যে একটি শিশু ঘুরে বেড়াচ্ছে আপনমনে। তার সারা মুখে ছাই লেগে। ছাই লেগেছে তার জামা এবং ঘরের সোফাতেও। এর পর তার মা কারণ অনুসন্ধানে গিয়ে দেখেন, একটি টেবিলের উপর পাত্রে রাখা তাঁর বাবার চিতাভস্ম খেয়ে ফেলেছে শিশুপুত্র। সেই ছাই গায়েও মেখেছে। ছড়িয়েছে সারা বাড়িতে। সেই ভিডিয়োই প্রকাশ্যে এসেছে।

সংবাদমাধ্যম ‘দ্য ডেলি মেল’-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ঘটনার একটি ভিডিয়ো সংবাদমাধ্যম টিকটকে শেয়ার করেছেন এমেনি নিজেই। ভিডিয়োয় এমেনি দাবি করেছেন, তিনি কোয়াকে তাঁর বাবার অস্থিভস্ম খেতে দেখেছেন। পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘‘হা ঈশ্বর! যখন তোমার ছেলে তোমার বাবাকে খায়। আমি কিছু ক্ষণের জন্য বাইরে গিয়েছিলাম। আক্ষরিক অর্থেই কয়েক মিনিটের জন্য। আমি এসে দেখি ছেলের সারা গায়ে-মুখে ছাই। আমার বুঝতে একটু সময় লেগেছিল যে, সেটা আসলে আমার বাবার চিতাভস্ম।’’

যে ভিডিয়োটি ভাইরাল হয়েছে সেটি ইতিমধ্যেই বহু মানুষ দেখেছেন। লাইক এবং কমেন্টের বন্যা বয়ে গিয়েছে। ভিডিয়োটি দেখে নেটাগরিকদের অনেকে মজার মন্তব্য করলেও অনেকেই এমেনির জন্য দুঃখপ্রকাশ করেছেন। তবে ঘটনাটির সত্যতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন কেউ কেউ।

Advertisement
আরও পড়ুন