জুলাই, ২০২৪। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে উত্তাল বাংলাদেশ। ৫ অগস্ট। শেখা হাসিনার পতন, সেনার শাসনে বাংলাদেশ। তারপরই শুরু হয় হামলা। বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে সংখ্যালঘুদের দোকান, বাড়ি, উপসনালয় ভাঙচুর। ৫ অগস্ট থেকে ২০ অগস্টের মধ্যেই ঘরবাড়ি থেকে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে এক হাজারের উপরে হামলার ঘটনা ঘটে। ঠাকুরগাঁও। দিনাজপুর। নীলফামারী। নাটোর। নওগাঁ। রাজশাহী। যশোর। ময়মনসিংহ। অগস্ট পরবর্তী বাংলাদেশে হিংসার চোরাস্রোতে হামলার শিকার হয়েছে একাধিক উপসনালয়। তবে এটাই প্রথম নয়। পয়ষট্টি। একাত্তর। নব্বই। বিরানব্বই। ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ। এরশাদ আমল। আর বাবরি ঘটনার পর দুর্বৃত্তদের রক্তচক্ষুর শিকার হয় রাজা বল্লাল সেন নির্মিত ৮০০ বছর পুরনো ঢাকার ঢাকেশ্বরী মন্দির।
বাংলাদেশের জাতীয় মন্দির। পূজা, আচার-অনুষ্ঠান ছাড়াও ঢাকেশ্বরী মন্দির বিয়ে, শ্রাদ্ধ, জন্মদিন, আশির্বাদে কমিউনিটি সার্ভিস দেয়। অগস্ট পরবর্তী বাংলাদেশ অশান্ত হলেও অক্ষত থাকে ঢাকেশ্বরী মন্দির।