UEFA Euro 2024

সতীর্থ ফুটবলার ইয়ামালের বাবার থেকেও বয়সে বড়, অবাক করেই চলেছেন ইউরোর নায়ক

স্পেন দলের সর্বকনিষ্ঠ ফুটবলার লেমিনে ইয়ামাল। সবচেয়ে বেশি বয়স ৩৮ বছরের জেসুস নাভাসের। জানা গিয়েছে, ইয়ামালের বাবার বয়স নাকি নাভাসের থেকেও কম।

Advertisement
আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
শেষ আপডেট: ১০ জুলাই ২০২৪ ২১:৩০
football

লেমিনে ইয়ামাল। ছবি: রয়টার্স।

স্পেন দলের সর্বকনিষ্ঠ ফুটবলার লেমিনে ইয়ামাল। সবচেয়ে বেশি বয়স ৩৮ বছরের জেসুস নাভাসের। মঙ্গলবার সেমিফাইনালে ফ্রান্সকে হারানোর পর একটি নতুন তথ্য প্রকাশ্যে এসেছে। জানা গিয়েছে, ইয়ামালের বাবার বয়স নাকি নাভাসের থেকেও কম। ইয়ামালের বাবার বয়স ৩৫। তাঁকে ছেলের গোলের পরে নাচতে দেখা গিয়েছে। এ দিকে, সেমিফাইনালে ফ্রান্সকে হারানোর পর বিপক্ষ ফুটবলার আন্দ্রিয়েন হাবিয়ঁকে জবাব দিয়েছেন ইয়ামাল।

Advertisement

৩৮ বছরের নাভাস মঙ্গলবার শুরু থেকে খেলেছিলেন। তিনি স্পেন দলের একমাত্র সদস্য যিনি ২০০৮ এবং ২০১২-র ইউরো জয়ী দল এবং ২০১০-এর বিশ্বকাপজয়ী দলে ছিলেন। আরও একটি ইউরো জেতার সুযোগ তাঁর সামনে। সেই খেলোয়াড়ের থেকে ইয়ামালের বাবার বয়স কম। তা শুনে এক ভক্ত সমাজমাধ্যমে লিখেছেন, “আমি শুনে চেয়ার থেকে পড়েই যাচ্ছিলাম।” আর এক জন লিখেছেন, “২০১০ বিশ্বকাপের সতীর্থেরা অবসর নিলেও নাভাস এখনও খেলে যাচ্ছে, এটা দেখে অবাকই লাগছে।”

এ দিকে, ম্যাচের পর একটি ভিডিয়ো সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। সেখানে স্পেনের লাল জার্সি পরা ইয়ামালের বাবাকে দেখা গিয়েছে ছেলের গোলের পর দাঁড়িয়ে উচ্ছ্বাস করতে। ইয়ামালের পরিবারও সেখানে ছিল। পরে ইনস্টাগ্রামে একটি বার্তাও পোস্ট করেছেন তিনি।

সেমিফাইনাল ম্যাচের আগে ফ্রান্সের খেলোয়াড় হাবিয়ঁ জানিয়েছিলেন, তাঁদের টপকে গোল করতে হলে নিজেকে অন্য উচ্চতায় নিয়ে যেতে হবে ইয়ামালকে। বলেছিলেন, “ওকে একটুও স্বস্তিতে থাকতে দেব না।” ঘটনাচক্রে, সেই হাবিয়ঁকে বোকা বানিয়েই ইয়ামাল গোল করেছেন। ম্যাচের আগে সকালেই একটি বার্তা পোস্ট করেছিলেন ইয়ামাল। নাম না করলেও ইঙ্গিত ছিল হাবিয়ঁর দিকে। গোলের পর ইয়ামাল ক্যামেরার সামনে গিয়ে চিৎকার করতে থাকেন ‘এ বার কথা বলো, এ বার কথা বলো’ বলে। অনেকেই মনে করছেন, সেটিও হাবিয়ঁর উদ্দেশেই বলা।

Advertisement
আরও পড়ুন