লেবুজল খাওয়ার নিয়মকানুন। ছবি: সংগৃহীত।
রোগা হওয়ার কোনও সহজ উপায় আছে কি না, তা এখনও অধরা। জিম করে, ডায়েট করে, পরিশ্রম করে অনেকেই ওজন কমানোর কম চেষ্টা করেন না। কিন্তু তাতে লাভ বিশেষ কিছু হয় না। দ্রুত রোগা হতে তাই কেউ কেউ আবার ভরসা রাখেন লেবুজলের উপর। লেবুজল খাওয়ার বহু উপকারিতা। অনেকেই খালি পেটে লেবুজল খান। পেটের মেদ ঝরাতে এই ঘরোয়া টোটকা অনেক ক্ষেত্রেই কার্যকরী হয়েছে। আবার অনেকেই লেবুজল খেয়েও সুফল পাননি। তার অবশ্য কারণ রয়েছে। লেবুজল খাওয়ার কিছু আছে। সেই নিয়মগুলি না মেনে খেলে সুফল পাওয়া যাবে দুষ্কর। কী সেই বিধনিষেধ?
১) ঈষদুষ্ণ জলে পাতিলেবুর রস চিপে খেলে সুফল পাওয়া যায়। এটাই নিয়ম। কিন্তু এই মিশ্রণে যদি এক চিমটে নুন অথবা অল্প চিনি মিশিয়ে নেন, তা হলে খেতে হয়তো ভাল লাগবে কিন্তু উপকার পাওয়া যাবে না। নুন এবং চিনি দুটোই ক্যালোরি বাড়িয়ে দিতে পারে।
২) অনেকেই জলে লেবুর রস মিশিয়ে খেয়ে নেন। তবে সেটার চেয়েও বেশি উপকারী হতে পারে পাতলা করে লেবু কেটে জলে কিছু ক্ষণ ভিজিয়ে রেখে, তার পর খেলে। একটানা এ ভাবে কয়েক দিন খেয়ে গেলে উপকার মিলবে।
৩) অনেকেরই ধারণা, সারা দিন ধরে বারে বারে লেবুর জল খেলে বোধ হয় দ্রুত উপকার পাওয়া যাবে। কিন্তু সে ধারণা একেবারেই ঠিক নয়। বরং ঘন ঘন লেবুজল খেলে অম্বল হতে পারে। সারা দিনে দু’বারের বেশি কোনও ভাবেই লেবুজল খাওয়া উচিত নয়।