Dhanush

Dahnush-Aishwaryaa: বিচ্ছেদ নয়, পারিবারিক বিবাদ, ধনুষ-ঐশ্বর্যার বিয়ে ভাঙা নিয়ে মন্তব্য নায়কের বাবার!

প্রাক্তন তারকা-দম্পতির বন্ধুরা বলেছেন যে এই বিচ্ছেদ নাকি অবশ্যম্ভাবী ছিল। তাঁদের দাবি, কাজের জন্য ধনুষ নিজের পরিবারকে গুরুত্ব দেন না।

Advertisement
নিজস্ব প্রতিবেদন
কলকাতা শেষ আপডেট: ২০ জানুয়ারি ২০২২ ০৮:১৭

ফাইল চিত্র।

বিচ্ছেদের পথে হাঁটলেন দক্ষিণী অভিনেতা ধনুষ এবং তাঁর স্ত্রী ঐশ্বর্যা। টুইটারে এবং ইনস্টাগ্রামে তাঁরা নিজেদের সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন সদ্য। রজনীকান্তের বড় মেয়ে ঐশ্বর্যা এবং ধনুষের ১৮ বছরের দাম্পত্য ভাঙার খবর পেতেই মনমরা অনুরাগীরা। সোমবার থেকে এই ঘটনা নিয়ে বিতর্ক দানা বেঁধেছে। তারই মধ্যে বিস্ফোরক দাবি করলেন ধনুষের বাবা।

ধনুষের বাবা, তামিল ছবির পরিচালক কস্তুরী রাজা তাঁর ছেলের বিবাহ বিচ্ছেদকে ‘পারিবারিক বিবাদ’-এর তকমা দিয়ে বসলেন। স্পষ্ট জানিয়ে দিলেন, ধনুষ-ঐশ্বর্যার নাকি বিচ্ছেদই হচ্ছে না। এ দিকে তাঁর ছেলে এবং পুত্রবধূ নিজেরাই তাঁদের বিচ্ছেদের কথা ঘোষণা করেছেন গত ১৭ জানুয়ারি।

Advertisement

স্থানীয় এক সংবাদমাধ্যমকে সাক্ষাৎকার দেওয়ার সময়ে ধনুষের বাবা বলেন, ‘‘ধনুষ এবং ঐশ্বর্যা এই মুহূর্তে চেন্নাইতে নেই। দু’জনেই হায়দরাবাদে। আমি ফোন করে তাঁদের সঙ্গে কথা বলে কিছু পরামর্শ দিয়েছি।’’

এ দিকে প্রাক্তন তারকা-দম্পতির বন্ধুরা বলেছেন যে এই বিচ্ছেদ নাকি অবশ্যম্ভাবী ছিল। তাঁদের দাবি, কাজের জন্য ধনুষ নিজের পরিবারকে গুরুত্ব দেন না। তাঁদের দুই ছেলে যাত্রা এবং লিঙ্গার সঙ্গে বেশি সময় কাটান ঐশ্বর্যা।

জলঘোলা বেড়ে গেল কস্তুরী রাজার এই বয়ানে। ধোঁয়াশায় দুই তামিল তারকার ভক্তরা।

সোমবার রাতে ধনুষ এবং ঐশ্বর্যা লিখেছিলেন, ‘১৮ বছরের এক সঙ্গে থাকা। বন্ধু, দম্পতি এবং অভিভাবক হিসেবে। একে অপরের শুভাকাঙ্ক্ষী হিসেবে। এই যাত্রা কেবলই একে অপরের সঙ্গ দেওয়ার, বোঝার, বেড়ে ওঠার। একে অপরের জন্য নিজেদের মধ্যে ছোট ছোট বদল ঘটানো এবং তারই সঙ্গে মিলেমিশে যাওয়ার দিন ছিল। আজ এই মুহূর্তে আমরা দু’জনে এমন জায়গায় দাঁড়িয়ে আছি, যেখানে আমাদের পথ আলাদা হয়ে গিয়েছে। আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, দম্পতি হিসেবে আলাদা পথে হাঁটব। স্বতন্ত্র ভাবে নিজেদের চেনার জন্য সময় নেব।’

তবে কি সত্যিই এখনও আশা রাখছেন অনুরাগীরা? দুই তারকার ঘর জোড়া লাগার সম্ভাবনা রয়েছে তবে?

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
আরও পড়ুন
Advertisement