WBJEE 2025

রাজ্যের জয়েন্ট এন্ট্রাস পরীক্ষার রেজিস্ট্রেশন শুরু কবে থেকে? দিনক্ষণ জানাল বোর্ড

রাজ্যের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ইঞ্জিনিয়ারিং, টেকনোলজি, ফার্মাসি এবং আর্কিটেকচার নিয়ে স্নাতক স্তরে ভর্তির জন্য প্রতি বছরই পশ্চিমবঙ্গ জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষার আয়োজন করে বোর্ড।

Advertisement
আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
শেষ আপডেট: ১৮ জানুয়ারি ২০২৫ ১৭:০৬
প্রতীকী চিত্র।

প্রতীকী চিত্র।

চলতি বছরের পশ্চিমবঙ্গ জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষা (ডব্লিউবিজেইই) পরীক্ষা আগামী ২৭ এপ্রিল, রবিবার। এ বার রাজ্য জয়েন্ট এন্ট্রান্স এগজ়ামিনেশন বোর্ড (ডব্লিউবিজেইইবি)-র তরফে প্রকাশ করা হল পরীক্ষার রেজিস্ট্রেশনের সময়সূচি। সেই অনুযায়ী, আগামী ২২ জানুয়ারি থেকে শুরু হবে রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া। চলবে ২৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।

Advertisement

প্রকাশিত সূচিতে জানানো হয়েছে, পরীক্ষার্থীদের জয়েন্ট পরীক্ষার জন্য নির্ধারিত ওয়েবসাইট www.wbjeeb.nic.in অথবা, www.wbjeeb.in -এ গিয়ে নাম নথিভুক্ত করতে হবে। রেজিস্ট্রেশনের জন্য আবেদনমূল্য বাবদ লিঙ্গ এবং সংরক্ষিত বিভাগ ভেদে পরীক্ষার্থীদের জমা দিতে হবে ২০০, ৩০০, ৪০০ এবং ৫০০ টাকা। রেজিস্ট্রেশন ফর্মে কোনও ভুল থাকলে তা সংশোধন করে জমা দিতে হবে আগামী ২৫ থেকে ২৭ ফেব্রুয়ারির মধ্যে। এর পর ১৭ এপ্রিল থেকে ২৭ এপ্রিল দুপুর ২টো পর্যন্ত পরীক্ষার অ্যাডমিট কার্ড নির্ধারিত ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করা যাবে।

২৭ এপ্রিল দু’টি পত্রের উপর পরীক্ষা নেওয়া হবে। পরীক্ষা হবে অফলাইনে ‘ওএমআর’ শিটের উপর। প্রথম পত্রে থাকবে অঙ্ক। পরীক্ষার আয়োজন করা হবে সকাল ১১টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত। এর পর দ্বিতীয় পত্রে পদার্থবিদ্যা এবং রসায়নের উপর পরীক্ষা নেওয়া হবে। পরীক্ষা চলবে দুপুর ২টো থেকে বিকেল ৪টে পর্যন্ত। প্রথম পত্রের মোট নম্বর ১০০। অন্য দিকে, দ্বিতীয় পত্রে দু’টি বিষয়ের প্রতিটিতে ৫০ নম্বর করে মোট ১০০ নম্বর বরাদ্দ থাকবে। কোনও প্রশ্নের ভুল উত্তরের জন্য পরীক্ষায় নেগেটিভ মার্কিং-ও করা হবে।

উল্লেখ্য, রাজ্যের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ইঞ্জিনিয়ারিং, টেকনোলজি, ফার্মাসি এবং আর্কিটেকচার নিয়ে স্নাতক স্তরে ভর্তির জন্য প্রতি বছরই পশ্চিমবঙ্গ জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষার আয়োজন করে বোর্ড। গত বছর রাজ্য জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষায় আবেদনকারীর সংখ্যা তুলনামূলক ভাবে বেশি ছিল। ২০২৩-এ জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষায় আবেদনকারীর সংখ্যা ছিল ১,২৮,৯১৯। সেখানে ২০২৪-এ আবেদনের সংখ্যা দাঁড়িয়েছিল ১,৪২,৬৯২। মোট আবেদনকারীর সংখ্যা বৃদ্ধি পায় ১৭,৭৭৩।

Advertisement
আরও পড়ুন