ছবি পিটিআই।
পুরনো নীতি বদলে তালিবানের সঙ্গে সরাসরি সংলাপ শুরু করা হোক। কূটনৈতিক সূত্রের খবর, এই দাবি উঠে এসেছে মোদী সরকারের একটি অংশের মধ্যে থেকে। বিষয়টি নিয়ে এখনও কোনও সিদ্ধান্তে পৌঁছনো সম্ভব না-হলেও, বিযয়টি বিদেশ মন্ত্রকের বিবেচনাধীন বলেই জানা গিয়েছে।
দু’সপ্তাহ আগে নয়াদিল্লি এসে ভারতীয় নেতৃত্বের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন আমেরিকার আফগান সংক্রান্ত বিশেষ প্রতিনিধি জালমে খলিলজাদ। তাঁর পরামর্শ, তালিবানের সঙ্গে কথাবার্তা শুরু করুক নয়াদিল্লি। তালিবানের পক্ষ থেকেও বার্তা দেওয়া হয়, দিল্লি আলোচনার টেবিলে বসতে চাইলে তারা প্রস্তুত। বিদেশ মন্ত্রকের একাংশ মনে করে, আমেরিকার সেনা প্রত্যাহারের পর উপমহাদেশের উত্তর-পশ্চিম প্রান্তের ভূকৌশল নির্ধারণে তালিবান তথা পাস্তুন সম্প্রদায় নির্ণায়ক ভূমিকা নিতে চলেছে। ফলে তাদের সঙ্গে কথা হলে আফগানিস্তানে ভারতের প্রাসঙ্গিকতা বাড়বে বই কমবে না। তবে এর বিরোধী মতটিও রয়েছে। তা হল, তালিবানকে আলিঙ্গন করা, আসলে পাকিস্তান রচিত ফাঁদে পা দেওয়ারই শামিল।