প্রতীকী চিত্র
ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক তিক্ত করে তুলেছে দু’দেশই। এরই মধ্যে আজ চিন ও নেপালের শাসক, দুই কমিউনিস্ট পার্টির শীর্ষ নেতারা ভিডিয়ো বৈঠক করলেন। বলা হচ্ছে, কথা হয়েছে কোভিড অতিমারি ও সরকার পরিচালনা নিয়ে। নেপালে চিনের মতো একদলীয় শাসন নয়। এ দেশের বিরোধী নেতাদের মতে, বৈঠকের সময়টা অর্থবহ। বৈঠক নিয়ে আপত্তিও জানিয়েছেন বিরোধী নেতারা। প্রাক্তন বিদেশমন্ত্রী, রাষ্ট্রীয় প্রজাতন্ত্র পার্টির নেতা কমল থাপা বলেছেন, “এই বৈঠক আপত্তিকর। এটা নয়া-ঔপনিবেশিকতার অভ্যাস। অন্য দলগুলি যদি তাদের পছন্দের বিদেশি পার্টির কাছ থেকে প্রশিক্ষণ বা অর্থ নিতে শুরু করে, তখন কী হবে?” ভারতের আর এক প্রতিবেশী, মলদ্বীপ এ দিন লাদাখে ভারতীয় সেনার মৃত্যুতে সান্ত্বনাবার্তা পাঠিয়েছে।
এ দিনের বৈঠকে ভারতের ভূখণ্ড নেপালের কৃত্রিম মানচিত্রে ঢোকানো বা লাদাখে রক্তক্ষয়ী সংঘাতের মতো বিষয় নিয়ে কথা হয়েছে কি না, তা স্পষ্ট নয়। চিনের নেতারা নেপালকে অতিমারি মোকাবিলায় সব রকম সাহায্যের আশ্বাস দিয়েছেন। নেপালের তরফে পুষ্পকমল দাহালরা জানিয়েছেন, ‘এক চিন’ অর্থাৎ তিব্বত ও তাইওয়ানকে চিনের অংশ বলে মানার নীতিতে কাঠমান্ডু অটল থাকবে। অন্য কোনও দেশের (আমেরিকার) স্বার্থ রক্ষা করে এমন অর্থ সাহায্যও তারা নেবে না। বৈঠকে কথা হয়েছে চিনের মহাসড়ক প্রকল্প নিয়েও।