রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে বড় বাঁক। ছবি: রয়টার্স।
যে নেটোর আকাঙ্খার কারণে ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধে অবতীর্ণ হয় রাশিয়া, সেই নেটোর আকাঙ্খা থেকে সরে এল ইউক্রেন। শান্তি বৈঠকে ইউক্রেন জানাল নেটো সদস্যদের মতো সুরক্ষার নিশ্চয়তা চাই তাদের।
যুদ্ধ-বিধ্বস্ত ইউক্রেনের পরিস্থিতি ও অন্যান্য বিষয়ে নজর দিয়ে সেনা তৎপরতা কমাচ্ছে রাশিয়া। তবে রয়েছে বেশ কিছু শর্ত। প্রথমেই রয়েছে ইউক্রেনকে একটি নিরপেক্ষ রাষ্ট্র হিসাবে থাকতে হবে।
বেশ কিছু শর্ত দিয়েছে রাশিয়া। আবার ইউক্রেনও একটি আন্তর্জাতিক চুক্তির আহ্বান করেছে। যার অধীনে অন্যান্য দেশ তার নিরাপত্তা নিশ্চয়তা করতে পারবে।
মঙ্গলবারই ইস্তানবুলে ইউক্রেন এবং রাশিয়ান কূটনীতিকদের মধ্যে আলোচনায় সমাধান সূত্রে হচ্ছে বলে আভাস দেন তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মেভলুত কাভুসোগলু। ইউক্রেনের তরফে বলা হয় ইস্তানবুল এই বৈঠকের পর আবার এক দফা আলোচনায় বসতে পারেন জেলেনস্কি ও পুতিন। মঙ্গলবারই অন্য দিকে হোয়াইট হাউস জানাচ্ছে, মঙ্গলবার ইউরোপের রাষ্ট্রনেতাদের সঙ্গে রাশিয়া-ইউক্রেন নিয়ে ফোনে আলোচনা করেছেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।