ছবি রয়টার্স।
‘স্পুটনিক-ভি’-এর পরে ‘এপিভ্যাককরোনা’। আজ তাদের এই দ্বিতীয় করোনা-টিকাকে ছাড়পত্র দিয়েছে রাশিয়া। বুধবার এই কথা জানান প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। দুই ডোজ়ের এই টিকা তৈরি করেছে সাইবেরিয়ার ভেক্টর ইনস্টিটিউট। প্রাথমিক পর্যায়ের পরীক্ষা হয়েছে ১০০ জন স্বেচ্ছাসেবকরে উপরে।
‘টিকা নিলে অটিজ়ম হয়’— তাদের প্লাটফর্মে এমন ভিত্তিহীন বিজ্ঞাপন আগেই নিষিদ্ধ করেছিল ফেসবুক। এ বার প্রতিষেধক-বিরোধী সব বিজ্ঞাপনই নিষিদ্ধ করতে চলেছে তারা। মঙ্গলবার একটি ব্লগপোস্টে এই ঘোষণা করে মার্ক জ়াকারবার্গের সংস্থাটি জানিয়েছে, দিন কয়েকের মধ্যেই শুরু হবে এই প্রক্রিয়া। তবে ব্যক্তিগত প্রোফাইল বা কোনও গ্রুপের পোস্টে ভ্যাকসিন-বিরোধিতার উপর এখনই নিষেধাজ্ঞা চাপছে না। প্রতিষেধক দেওয়ার ক্ষেত্রে সরকারি নীতির পক্ষে বা বিপক্ষে আসা বিজ্ঞাপনেও তাদের কোনও আপত্তি নেই বলে জানিয়েছে ফেসবুক।
অতিমারি আবহেই ফ্লু-টিকার প্রচারে মানুষকে উৎসাহিত করতে প্রচারে নামছে ফেসবুক। তারই অংশ হিসেবে এই বিজ্ঞাপনী-নিষেধাজ্ঞা বলে মনে করা হচ্ছে। কিন্তু বিজ্ঞাপন ছাড়াও তো অজস্র ভুয়ো তথ্য, ঘুরে বেড়াচ্ছে এই প্লাটফর্মে! এর জবাব চেয়ে কয়েক মাস আগে ফেসবুককে প্রশ্ন করেছিল কয়েকটি মার্কিন সংবাদমাধ্যম। তার উত্তরে জ়াকারবার্গের সংস্থাটি দাবি করেছিল, তাদের ফ্যাক্ট-চেকিং ব্যবস্থা যথেষ্টই পোক্ত।
আরও পড়ুন: হাত ধোয়ার পাঠ ভুললে আরও একটি কোভিড ১৯
আরও পড়ুন: টাকা, মোবাইল স্ক্রিনে ২৮ দিন বেঁচে থাকতে পারে করোনাভাইরাস?