Amartya Sen

কাকভোরে ফোন, অমর্ত্য সেন ভাবলেন খারাপ কিছু, আদতে তা কী ছিল

১৯৯৮-এর ১৪ অক্টোবর। ভোর পাঁচটায় বেজে উঠল অমর্ত্য সেনের ফোন

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ২২ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১৬:৫০
Share:

নোবেলজয়ী অমর্ত্য সেন। ছবি ইনস্টাগ্রাম থেকে নেওয়া।

১৯৯৮-এর ১৪ অক্টোবর। ভোর পাঁচটায় বেজে উঠল অমর্ত্য সেনের ফোন। কাকভোরে ফোন আসায় তিনি ভেবেছিলেন, চেনা পরিচিত কেউ অসুস্থ হয়েছেন বা খারাপ কোনও ঘটনা ঘটেছে। কিন্তু ফোন ধরতেই ভাঙল ভুল। জানলেন, অ্যাকাডেমি অর্থনীতিতে অবদানের জন্য তাঁকে নোবেল পুরস্কার দিয়েছে।

Advertisement

নোবেল পুরস্কার পাওয়ার খবরের পর অ্যাকাডেমিকে এ কথা বলেছিলেন স্বয়ং অমর্ত্য সেন। তা আজ নিজেদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট থেকে জানিয়েছে নোবেল প্রাইজ অর্গানাইজেশন।

সেই পোস্টে লেখা হয়েছে, “১৪ অক্টোবর ১৯৯৮-এর ভোরে অমর্ত্য সেনের ফোন বাজে। তিনি নিশ্চিতভাবে খুব ভয় পেয়েছিলেন। ভেবেছিলেন, খারাপ কিছু ঘটেছে। কিন্তু তার পর বুঝলেন ‘ভালো কিছু’ ঘটেছে।’’ দেখুন সেই পোস্ট—

Advertisement

What would you think has happened if you receive a phone call early in the morning? "My first thought was that something terribly tragic must have happened; somebody has turned ill or you know something worst than that. So I was concerned, so I was first relieved that it wasn't any of that and then when I examined that news, the examined news seemed good cause this is the academy calling." Around 5 a.m. on 14 October 1998 Amartya Sen's telephone rang. He was worried and fairly sure that something tragic had happened. But after the news sank in, Sen felt that "it was a good piece of news" and started the day with a cup of coffee. Stay tuned to find out who will be receiving the phone call this year. Photo: Stephanie Mitchell/@harvard university. . . . #NobelPrize #Nobel #announcements #science #discovery #research #economicsciences #economic #amartyasen #scientist #researcher

A post shared by Nobel Prize (@nobelprize_org) on

অর্থনীতিতে দুর্ভিক্ষ সংক্রান্ত গবেষণার জন্য ১৯৯৮-এ নোবেল দেওয়া হয় অমর্ত্য সেনকে।

আরও পড়ুন: ফুটবল ম্যাচে সামাজিক দূরত্ব রেখে ৩৭ গোল খেল জার্মানির দল

আরও পড়ুন: ছ’মাসের শিশুকে স্কিইং করিয়ে নেটাগরিকদের তোপের মুখে বাবা-মা

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement