(বাঁ দিকে) ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন (ডান দিকে)। — ফাইল চিত্র।
শুক্রবার সন্ধ্যায় ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে কথা বললেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। টেলিফোনে দুই রাষ্ট্রপ্রধানের মধ্যে বেশ কিছুক্ষণ কথা হয়েছে। ক্রেমলিন সূত্রে জানানে হয়েছে, ইউক্রেন যুদ্ধ ঘিরে উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ে মোদী-পুতিন আলোচনা হয়েছে।মস্কো সূত্রে জানা গিয়েছে, ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদী এবং রুশ প্রেসিডেন্টের মধ্যে সাম্প্রতিক ‘ওয়াগনার’ বিদ্রোহের বিষয়েও আলাপ আলোচনা হয়েছে। ক্রেমলিনের দাবি, তাঁদের মধ্যে আলোচনার সময় মোদী রাশিয়ার প্রশংসা করেছেন। গত শনিবার ‘ওয়াগনার’ বাহিনীর মধ্যে বিদ্রোহ মাথা চাড়া দিলে মস্কো যে ভাবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রেণ করেছে তার প্রশংসা করেছেন মোদী— এমনটাই দাবি ক্রেমলিনের। ক্রেমলিন প্রকাশিত বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘‘২৪ জুন রাশিয়ায় যা ঘটেছে তার প্রেক্ষিতে রুশ নেতৃত্বের নির্দিষ্ট পদক্ষেপে যে ভাবে আইন শৃঙ্খলা রুশ নাগরিকদের নিরাপত্তা রক্ষা করা গিয়েছে তার প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন মোদী।’’
ভাড়াটে যোদ্ধাবাহিনী শনিবার মস্কো দখলের কথা অভিযানের কথা প্রকাশ্যে জানানোর পরেই ক্রেমলিনের তরফে প্রেস বিবৃতিতে প্রিগোঝিন-সহ বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা দায়ের করার কথা জানানো হয়েছিল। প্রেসিডেন্ট পুতিন জাতির উদ্দেশে ভাষণে তাঁর একদা ঘনিষ্ঠ ‘ওয়াগনার’ বাহিনীর প্রধানকে ‘বিশ্বাসঘাতক’ বলে চিহ্নিত করেছিলেন। পাশাপাশি, প্রিগোঝিনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করে বিদ্রোহ দমনে কড়া পদক্ষেপের কথা জানান তিনি।
এর পর ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই পরিস্থিতির নাটকীয় বদল ঘটে। ‘রণে ভঙ্গ’ দিয়ে ‘অজ্ঞাতবাসে’ যাওয়া প্রিগোঝিন অডিয়ো বার্তায় দাবি করেছেন, বিদ্রোহ নয়, প্রেসিডেন্ট পুতিনের সরকার এবং তাঁর সেনার আচরণের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে পথে নেমেছিল ‘ওয়াগনার’ বাহিনী। এই পরিস্থিতিতে রুশ গোয়েন্দা সংস্থা ‘ফেডারেল সিকিউরিটি সার্ভিস’ (এফএসবি) বলেছে, তদন্তে দেখা গিয়েছে যে বিদ্রোহে জড়িতরা অপরাধমূলক কার্যকলাপ বন্ধ করে দিয়েছেন। এই পরিস্থিতিতে তাই তাঁদের বিরুদ্ধে আইনি প্রক্রিয়া বন্ধ করা হয়।
ভাড়াটে যোদ্ধাবাহিনী শনিবার মস্কো দখলের কথা অভিযানের কথা প্রকাশ্যে জানানোর পরেই ক্রেমলিনের তরফে প্রেস বিবৃতিতে প্রিগোঝিন-সহ বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা দায়ের করার কথা জানানো হয়েছিল। প্রেসিডেন্ট পুতিন জাতির উদ্দেশে ভাষণে তাঁর একদা ঘনিষ্ঠ ‘ওয়াগনার’ বাহিনীর প্রধানকে ‘বিশ্বাসঘাতক’ বলে চিহ্নিত করেছিলেন। পাশাপাশি, প্রিগোঝিনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করে বিদ্রোহ দমনে কড়া পদক্ষেপের কথা জানান তিনি।
এর পর ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই পরিস্থিতির নাটকীয় বদল ঘটে। ‘রণে ভঙ্গ’ দিয়ে ‘অজ্ঞাতবাসে’ যাওয়া প্রিগোঝিন অডিয়ো বার্তায় দাবি করেছেন, বিদ্রোহ নয়, প্রেসিডেন্ট পুতিনের সরকার এবং তাঁর সেনার আচরণের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে পথে নেমেছিল ‘ওয়াগনার’ বাহিনী। এই পরিস্থিতিতে রুশ গোয়েন্দা সংস্থা ‘ফেডারেল সিকিউরিটি সার্ভিস’ (এফএসবি) বলেছে, তদন্তে দেখা গিয়েছে যে বিদ্রোহে জড়িতরা অপরাধমূলক কার্যকলাপ বন্ধ করে দিয়েছেন। এই পরিস্থিতিতে তাই তাঁদের বিরুদ্ধে আইনি প্রক্রিয়া বন্ধ করা হয়।