CPN

নেপালে গভীর সঙ্কট, দলীয় চেয়ারম্যানের পদ থেকে সরলেন ওলি

মঙ্গলবার অলিকে চেয়ারম্যানের পদ থেকে সরানোর কথা জানিয়েছেন সিপিএন মুখপাত্র নারায়ণ কাজি শ্রেষ্ঠ। তাঁর জায়গায় আনা হয়েছে মাধব কুমারকে।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

কাঠমান্ডু শেষ আপডেট: ২২ ডিসেম্বর ২০২০ ২২:৪৬
Share:

কে পি শর্মা ওলি। —ফাইল চিত্র।

নেপালে আরও গভীর হল রাজনৈতিক সঙ্কট। সে দেশের প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা ওলি সরকার ভেঙে দিয়েছিলেন আগেই। এ বার নিজের দল নেপাল কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিএন)-র নিয়ন্ত্রণ নিতে গিয়ে ব্যর্থ হলেন। ঘটনার জেরে দলের চেয়ারম্যানের পদ থেকে সরানো হয়েছে অলিকে। অলির বিরুদ্ধে শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে নেওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে তাঁর দল।

Advertisement

মঙ্গলবার অলিকে চেয়ারম্যানের পদ থেকে সরানোর কথা জানিয়েছেন সিপিএন মুখপাত্র নারায়ণ কাজি শ্রেষ্ঠ। তাঁর জায়গায় আনা হয়েছে মাধব কুমারকে। শ্রেষ্ঠ বলেন, ‘‘দলের সেন্ট্রাল কমিটিতে ৪৪৬ জন সদস্যের মধ্যে ৩১৫ জনই মাধবের পক্ষে ভোট দিয়েছেন।’’ ঘটনার সূত্রপাত পুষ্পকুমার দহাল ওরফে প্রচণ্ডের সঙ্গে ওলির সঙ্ঘাত ঘিরে। এ দিনের ঘটনার পর সেই সঙ্ঘাত আরও জোরালো হল বলেই মনে করছেন কূটনৈতিক বিশেষজ্ঞরা।

আরও পড়ুন: দৈনিক সংক্রমণের হার জুনের পর সবচেয়ে কম, উন্নতি সুস্থতার হারেও

Advertisement

আরও পড়ুন: মন্ত্রিসভার বৈঠকে গরহাজির রাজীব, পাল্টা ‘কঠোর’ হওয়ার সঙ্কেত দলের

কয়েক দিন আগেই অভূতপূর্ব ভাবে সংসদ ভেঙে দেওয়ার ঘোষণা করেছিলেন অলি। তাঁর সিদ্ধান্তে সিলমোহর দেন রাষ্ট্রপতি বিদ্যাদেবী ভাণ্ডারি। অলির পদক্ষেপ ‘অসাংবিধানিক’ এই অভিযোগ তুলে ইতিমধ্যেই নেপালের সুপ্রিম কোর্টে ১২টি মামলা দায়ের হয়েছে। কূটনৈতিক বিশেষজ্ঞদের মতে, নেপালে অলির সঙ্গে প্রচণ্ডের সঙ্ঘাতের ইতিহাস নতুন নয়। এ দফাতেও ফের এক বার দুই নেতার দ্বন্দ্ব তীব্র হয়ে উঠেছে।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement