প্রতীকী ছবি।
করোনা সংক্রমণ নিয়ে প্রথম থেকেই চিনের বিরুদ্ধে সরব মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। আজ মিশিগানে আফ্রো-আমেরিকান নেতাদের নিয়ে একটি অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ‘‘এই ভাইরাস চিন থেকে এসেছে। বিষয়টিকে হাল্কা ভাবে নিচ্ছি না আমরা।’’
আজ সেনেটর টেড ক্রুজ়-সহ প্রথম সারির কিছু রিপাবলিকান নেতা কোভিড-১৯ প্রতিষেধক সুরক্ষা আইন (কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন প্রোটেকশন অ্যাক্ট) নামে একটি বিল পেশ করেন। কোভিড প্রতিষেধক নিয়ে আমেরিকার গবেষণা যাতে চিন চুরি করতে না-পারে কিংবা প্রভাব ফেলতে না-পারে, তাই এই বিল আনা হয়েছে।
বিল পাশের জন্য প্রয়োজন হোমল্যান্ড সিকিয়োরিটি দফতরের জাতীয় সুরক্ষা মূল্যায়ন এবং ছাড়পত্র। পাশাপাশি এই গবেষণায় যে সব চিনা ছাত্র অংশ নিয়েছে তাঁদের বিদেশ মন্ত্রক ও এফবিআই-এর অনুমোদনও প্রয়োজন। হোমল্যান্ড সিকিয়োরিটি বিলটি খতিয়ে দেখার পরে নজরদারি করবে এই প্রতিষেধকের গবেষণায় যুক্ত অভিবাসী নন, এমন চিনা পড়ুয়াদের উপরে।
আজ ক্রুজ় জানান, প্রতিষেধক নিয়ে মার্কিন গবেষণায় চিনা হস্তক্ষেপ বরদাস্ত করা হবে না। ইন্টেলেকচুয়াল প্রপার্টি চুরির অভিযোগ তুলেও চিনকে এক হাত নিয়েছেন তিনি। করোনাভাইরাস সংক্রান্ত সাব-কমিটির সদস্য স্টিভ স্ক্যালিসের অভিযোগ, ডিসেম্বর, জানুয়ারি নাগাদ করোনা সঙ্কটের শুরুতে প্রমাণ লোপাটে ব্যস্ত ছিল চিন। সেই জন্যই শুরুতে আমেরিকা ও অন্য দেশের মেডিক্যাল বিশেষজ্ঞদের দেশে ঢুকতে দেয়নি তারা।