ভাইরাসের হানা রুখতে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা। দক্ষিণ কোরিয়ায়। ছবি- এএফপি।
চিন থেকে বিভিন্ন দেশে কার্যত দাবানলের মতো ছড়িয়ে পড়ছে করোনাভাইরাস। দক্ষিণ কোরিয়ায় শনিবার করোনাভাইরাসে আরও ৫৯৪ জনের আক্রান্ত হওয়ার খবর পাওয়া গিয়েছে। সংক্রমণের নতুন ঘটনাগুলি ঘটেছে দায়েগু শহরে।
এই ভাইরাসের সংক্রমণের ঘটনা ঘটেছে ৫৬টি দেশে। এখনও পর্যন্ত আক্রান্তের সংখ্যা ৮৫ হাজারের বেশি। মৃত্যু হয়েছে প্রায় হাজারতিনেক মানুষের। ইতালিতে মৃত্যু হয়েছে ১৯ জনের। মেক্সিকোয় শুক্রবার আক্রান্ত হয়েছেন এক জন। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার এই প্রথম ঘটনা ঘটল মেক্সিকোয়। ব্রাজিলের পর মেক্সিকোই লাতিন আমেরিকার দ্বিতীয় দেশ, যেখানে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার ঘটনা ঘটল।
আক্রান্তের খবর মিলেছে নাইজিরিয়া, নিউজিল্যান্ড, লিথুয়ানিয়া, বেলারুশ ও আজারবাইজানে। যে দু’টি দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার খবর আগেই পাওয়া গিয়েছিল, সেই ইতালি ও ইরানে আকছার যাওয়া-আসা করেন নাইজিরিয়া, নিউজিল্যান্ড, লিথুয়ানিয়া, বেলারুশ ও আজারবাইজানের মানুষ।
আরও পড়ুন- ‘সর্বোচ্চ সঙ্কট’, কঠোর বহু দেশ
আরও পড়ুন- সংক্রমণের ভয়ে মুখোশ পরে সম্মেলনে অতিথিরা
ও দিকে, করোনাভাইরাসকে ‘শতাব্দীর সবচেয়ে ভয়ঙ্কর হানাদার’ বলে দাবি করে ‘মাইক্রোসফ্ট’-এর প্রাক্তন কর্ণধার বিল গেটস জানিয়েছেন, এই ধরনের ভাইরাসের আক্রমণ রোখার জন্য আফ্রিকা ও দক্ষিণ এশিয়ার গরিব দেশগুলিকে অর্থসাহায্য দেওয়া উচিত উন্নত দেশগুলির।