Viral

Viral: ১১ বছরেই পৃথিবীর অন্যতম মেধাবী ছাত্রী! আমেরিকায় ভারতীয় বংশোদ্ভুত খুদে খবরের শিরোনামে

পঞ্চম শ্রেণিতে পাঠরত নাতাশার মেধা এতটাই যে তা হার মানাতে পারে ১৪ বছরের অষ্টম শ্রেণির পড়ুয়াদের।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ০৩ অগস্ট ২০২১ ১৭:০৩
Share:

প্রতীকী ছবি

পৃথিবীতে সবচেয়ে মেধাবী পড়য়ুদের মধ্যে স্থান পেল এক ভারতীয় বংশোদ্ভুত খুদে। আমেরিকা প্রবাসী নাতাশা পেরির বয়স মাত্র ১১। পঞ্চম শ্রেণিতে পাঠরত নাতাশার মেধা এতটাই যে তা হার মানাতে পারে ১৪ বছরের অষ্টম শ্রেণির পড়ুয়াদের। আর সেই কারণেই পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ মেধাবী পড়ুয়াদের তালিকায় শীর্ষস্থানীয়দের মধ্যে ধরা হচ্ছে তাকেও।

আমেরিকায় বহু কলেজ ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির জন্য দু’টি পরীক্ষার ফল দেখা হয়। একটি হল ‘স্কলিস্টিক অ্যাসেসমেন্ট টেস্ট’ (এসএটি) অন্যটি হল ‘আমেরিকান কলেজ টেস্টিং’ (এসিটি)। এই দু’টি পরীক্ষার ফল আমেরিকার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিকে বিশ্ববিদ্যালয়ে জমা দিতে হয়। আর তাতেই নিউ জার্সির থেলমা এল স্যান্ডমেয়ার এলিমেন্টারি স্কুলের পড়ুয়া নাতাশা অবাক করা ফল করেছে। পঞ্চম শ্রেণির পড়ুয়া হয়েও অষ্টম মানের পরীক্ষায় সে পেয়েছে ৯০ শতাংশ নম্বর। পাশাপাশি, জন্স হপকিন্স সেন্টার ফর ট্যালেন্টেড ইউথ (সিটিওয়াই) সোমবার একটি বিবৃতি দিয়ে নাতাশাকে স্বীকৃতি দিয়েছে। সেন্টারের আওতায় থাকা সিটিওয়াই-এমন এক ধরনের মূল্যায়ন, যেটিতে পৃথিবীর ৮৪ দেশের প্রতিভাধর খুদেরা প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় অংশ নেয়। সেই ১৯ হাজার পড়ুয়ার মধ্যে সবচেয়ে মেধাবী হিসাবে উঠে এসেছে নাতাশার নাম।

Advertisement

নাতাশা প্রাথমিক বাছাই পর্বে দারুণ ফল করায় সরাসরি সুযোগ পেয়েছে সিটিওয়াই ‘হাই অনার্স অ্যাওয়ার্ড’ বিভাগে। সাধারণত পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ ও আমেরিকা থেকে অনেক পড়ুয়াই এই প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়। তার মধ্যে মাত্র ২০ শতাংশ উচ্চ পর্যায়ের মেধা যাচাইয়ের পরীক্ষায় অংশ নিতে পারে। যারা এই চূড়ান্ত পর্যায়ের পরীক্ষায় সাফল্য পায়, তাঁদের নিয়ে যাওয়া হয় একটি গ্রীষ্মকালীন শিবিরে। সেখানে গোটা আমেরিকার মেধাবী পড়ুয়াদের সঙ্গে বিশ্বের বিভিন্ন অংশে ছড়িয়ে থাকা মেধাবীদের মত বিনিময়ের সুযোগ তৈরি হয়। এখন সেই দিকেই তাকিয়ে নাতাশা। সে জানিয়েছে, এই সম্মান তার জ্ঞানের খিদে আরও বাড়িয়েছে।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement